পরোপকারের অভ্যেস থেকেই কি রাজনীতিতে মিমি?
সাংসদ-তারকা মিমি চক্রবর্তী নাকি এক বছর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি! সেই তথ্য ফাঁস করেছেন তাঁরই বন্ধু তনুশ্রী চক্রবর্তী। সত্যিই কি পড়াশোনায় অমনোযোগী ছিলেন সাংসদ-তারকা? সঙ্গে সঙ্গে অভিনেত্রীর প্রতিবাদ, মোটেই না। বরং ছোট থেকে পড়াশোনায় ভাল ছিলেন তিনি। প্রতি বছর ভাল ফলাফল করে নতুন শ্রেণিতে উঠতেন। ‘দিদি নং ১’-এর মঞ্চ বলছে, পুরোটাই নাকি দুই বন্ধুর খুনসুটি!
জি বাংলার এই রিয়্যালিটি শো-তে চাঁদের হাট বসিয়েছিলেন মিমি, তনুশ্রী, পার্নো মিত্র, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই পর্দার ‘মিনি’র ছোটবেলা এবং পরিণত সময়ের কথা উঠে এসেছে। ছোটবেলায় কেমন ছিলেন মিমি? নিজেই স্বীকার করেছেন, প্রচণ্ড দুষ্টু ছিলেন। এতটাই যে তাঁর কারণে অন্যেরা মার খেতেন। পাশাপাশি, স্কুলে তিনি বিখ্যাত ছিলেন পরোপকারের জন্য। কেউ ছুটে আসলেই তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেন।
এই পরোপকারের অভ্যেস থেকেই কি রাজনীতিতে মিমি? পর্দার ‘মঞ্জরী’র দাবি, অভিনেত্রী হওয়ার পরেও তিনি অনেককে সহযোগিতা করেছেন। রাজনৈতিক মঞ্চ আরও সহজে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেয়। একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধও তিনি ফেলতে পারেননি।
সাংসদ হওয়ার আগের অভিজ্ঞতাও রিয়্যালিটি শো-এর মঞ্চে ভাগ করে নেন তিনি। জানান, বাড়ি বাড়ি যখন ভোট চাইতে গিয়েছিলেন, তখন তাঁকে কাছাকাছি দেখে সবার একটাই কথা, ‘‘ও বাবা! কী রোগা!’’ মিমি সেই সময়ে তাঁর কেন্দ্র যাদবপুরের বাসিন্দাদের বাড়িতে বসে চা-ও খেয়েছেন। তনুশ্রী নিজে যাদবপুরের বাসিন্দা। এ সব শুনেই তাঁর ফের খুনসুটি, ‘‘সে কী রে! তুই তো আমার বাড়ি যাসনি?’’ থেমে যাননি সাংসদও। তাঁর পাল্টা দাবি, ‘‘কেন যাব? তুই কি আমায় ভোট দিয়েছিলিস?’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy