ছবির একটি দৃশ্যে দেবশংকর।
অন্ধকারের মাঝেই রোধ করা হল তাঁর কণ্ঠস্বর! সে কণ্ঠ ব্যক্তির,সমষ্টির, সমাজের।লকডাউন নিয়ে যখন একের পর এক ছোট ছবি তৈরি করে চলেছে টলিউড, ঠিক তখনই পরিচালক দেবেশ চট্টোপাধ্যায় বদলে দিলেন ছবির ফরম্যাট।“ফোনে ফোনে ছোট গল্প বলার মোনোটনি কাটিয়ে উঠতে চাইছিলাম আমি। ফোন টু ফোন কাট করে গল্প বলতে চাইনি।দেবশংকর আর আমি ভেবেছিলাম, এমন গল্প বলব যা বিয়ন্ড লকডাউন।তৈরি হল চার মিনিটের ছবি ট্রেটর”, বললেন দেবেশ। ছোট ছবিতে তিনি তুলে ধরলেন এই ডার্ক কমেডিকে। আজ নয়, লকডাউনের আগে থেকেই ছোট ছবি নিয়ে কাজ করছেন দেবেশ। লকডাউনের পর নাটকের শিল্পীরা যাতে কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন সেই কারণেই দেবেশ এ ভাবে উদ্যোগীহয়েছেন।
লকডাউনে দেবশংকর হালদারের বাড়িতেই শুট হয়েছে। দেবশংকর হালদারের ছেলে শৌর্য হালদার যে ক্যামেরা আর আলোর কাজ করেছেন তা সম্পূর্ণই পরিচালক দেবেশের নির্দেশনায়।সহযোগিতা করেছেন দেবশংকরের স্ত্রী মুনমুন।
আরও পড়ুন: বিজয়ের সাহায্য
“আমার বাড়িতে এমন কিছু হতে পারে আমি ভাবিনি।এই ছবি একটা অনুসন্ধানী গল্পের মতো।আমরা কোনও এক দৃষ্টিভঙ্গিকে শুধু আমার সত্য বলেই জানি, তা যদি অন্যের সঙ্গে না মেলে তাহলেই যত গণ্ডগোল। তখন সেই অমিলের মানুষকে আমরা শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করি। এই গল্পে সেটাই বলা আছে”, আনন্দবাজার ডিজিটালকে বললেন দেবশংকর।দেবশংকর ছাড়াও এ ছবিতে অভিনয় করেছেন অনির্বাণ চক্রবর্তী, দেবেশ চট্টোপাধ্যায়।
লকডাউনের বাইরে গোটা ভারতের কাহিনিকে চার মিনিটে বন্দি করে সমাজের চোখে দেবেশ যেন নগ্ন করলেন রূঢ় বাস্তব। কী সেই ঘটনা? ত্রাতাই বা কে? আগামিকাল, বুধবার দেবেশ চট্টোপাধ্যায়ের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হবেন সেই ত্রাতা!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy