তরুণ প্রতিভাদের উৎসাহ দিতে উপস্থিত ছিলেন নুসরত ফারিয়া, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, অনির্বাণ চক্রবর্তী। ছবি: সংগৃহীত।
নেটদুনিয়ায় স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিয়োর জনপ্রিয়তাকে মাথায় রেখেই কয়েক বছর আগে পথচলা শুরু করেছিল ‘জোশ’ অ্যাপ। গত বছর বাংলা বাজারে ভাগ্যান্বেষণে তারা গাঁটছড়া বাঁধে এসভিএফ-এর সঙ্গে। তার পর বাংলা থেকেও মিলেছে অভাবনীয় সারা।
বিগত এক বছরে ‘জোশ’-এ বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা। ফলে এক বছরের মাথায় অ্যাপে বাংলা ভাষা দশম থেকে উঠে এসেছে পঞ্চম স্থানে। প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সম্প্রতি আয়োজন করা হয়েছিল ‘ক্রিয়েটর্স মিট’-এর। পূর্ব ভারতের প্রায় আড়াইশো জনেরও বেশি কনটেন্ট ক্রিয়েটররা নিজেদের মধ্যে ভাবনার আদানপ্রদান করলেন। দ্বিতীয় বছরের শুরুতে তাঁদের শুভেচ্ছা জানাতে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বললেন, ‘‘এত তরুণ প্রতিভা দেখে আমি সত্যিই খুব খুশি। আমাদের সময়ে এ রকম কোনও সুযোগ ছিল না। সবটাই নিজেকে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে করতে হয়েছে। আমার বিশ্বাস আগামী দিনে এখান থেকেই উঠে আসবে ইন্ডাস্ট্রির নতুন তারকা।’’
অনুষ্ঠানে টলিপাড়ার একাধিক তারকা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ আবার ‘জোশ’-এর অন্যতম ব্যবহারকারী। জোশ এবং এসভিএফ-এর তরফে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার অন্যতম দুই কর্ণধার যথাক্রমে উমঙ্গ বেদি এবং মহেন্দ্র সোনি। ক্রিয়েটর থুড়ি জোশের তারকাদের জন্য ছিল বিশেষ পুরস্কার। ফাস্টেস্ট গ্রোইং, মোস্ট লাইকড, মোস্ট ভিউড, মোস্ট ফলোড ক্রিয়েটর এবং পপুলার চয়েস বিভাগে ভাগ করা হয়েছিল পুরস্কার প্রাপকদের। পুরস্কার তুলে দিলেন অনির্বাণ চক্রবর্তী, নুসরত ফারিয়া, অর্জুন চক্রবর্তীরা। শুধুই প্রভাবীরা নন, ক্রিয়েটর হিসেবে পুরস্কার পেলেন দর্শকদের পরিচিত জন ভট্টাচার্য, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, শ্রীমা ভট্টাচার্য, রাজদীপ গুপ্ত, তন্বী লাহা রায়।
আগামী বছর যে এই ভিডিয়ো অ্যাপ আরও চমক হাজির করবে, তা স্পষ্ট করলেন কর্তৃপক্ষ। মহেন্দ্র সোনি যেমন আগাম ইঙ্গিত দিলেন, অ্যাপের ক্রিয়েটরদের থেকে দু’জনকে নিয়ে আগামী দিনে সিনেমা তৈরির পরিকল্পনাও রয়েছে তাঁদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy