ছবির ব্যর্থতায় হতাশ বরুণ ধওয়ান? ছবি: সংগৃহীত।
কথায় আছে, সব ভাল যার শেষ ভাল। পেশাজীবনে বরুণ ধওয়ানের কিন্তু তেমনটা হল না। ২০২৪-এর ২৫ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছে তাঁর সাম্প্রতিক ছবি ‘বেবি জন’। ছবিটি নিয়ে দর্শকদের মধ্যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল। চিত্রনাট্য অনুযায়ী বরুণ একজন পুলিশ আধিকারিক। এ ছবির বাড়তি আকর্ষণ সলমন খান। তিনিও অতিথি চরিত্রে মুখ দেখিয়েছেন। অ্যাকশনে ভরপুর ছবির ঝলক প্রকাশ্যে আসতেই তা ভাইরাল নিমেষে।
কিন্তু তাতে চিঁড়ে ভেজেনি। প্রত্যাশার পারদ চড়িয়েও বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছে ‘বেবি জন’। যা হতাশ করেছে অভিনেতার অনুরাগীদের। শোনা যাচ্ছে, নায়ক নিজেও নাকি যথেষ্ট ভেঙে পড়েছেন। তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছেন!
বরুণের জন্ম ‘ফিল্মি’ পরিবারে। বাবা ডেভিড ধওয়ান নামকরা প্রযোজক-পরিচালক। ছোটবেলা থেকেই তাই ছবির সাফল্য-ব্যর্থতা খুব কাছ থেকে দেখে বড় হয়েছেন। ফলে, এত সহজে অবসন্ন হয়ে পড়ার কথা নয়। কিন্তু তিনিও তো রক্তমাংসের মানুষ, বলছে ঘনিষ্ঠমহল। সব পরিস্থিতির সঙ্গে সব সময় নিজেকে মানিয়ে নিতে না-ও পারেন।
এই সম্ভাবনা নিয়েই নাকি মুখ খুলেছেন নায়কের সহ-অভিনেতা রাজপাল যাদব। যিনি বরুণ অভিনীত চরিত্র ‘ডিসিপি সত্য ভার্মা’র সহকারী হয়েছিলেন। একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ, অভিনেতা জানিয়েছেন, দর্শক যদি মূল তামিল ছবি ‘থেরি’ না দেখতেন তা হলে ‘বেবি জন’ নতুন বছরের ব্লকবাস্টার ছবি হত। কিন্তু মূল ছবিটি সবাই দেখে ফেলেছেন। তাই বরুণ প্রচণ্ড পরিশ্রম করলেও ফল মেলেনি। সরাসরি হতাশা বা অবসাদের কথা স্বীকার না করলেও অভিনেতার মত, এই পরিস্থিতিতে সকলের উচিত বরুণের প্রশংসা করা। কারণ, বরাবর অন্য ধরনের চরিত্রে অভিনয়ের সাহস তিনিই দেখিয়েছেন। আর তাতে সফলও হয়েছেন। রাজপালের যুক্তি, একটানা সফল কেউ-ই হন না। এটাও মনে রাখা উচিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy