সব্যসাচীর কথায়, ৪টি কেমো নেওয়া হয়ে গিয়েছে ঐন্দ্রিলার।
লকডাউনের আগেই স্টুডিয়োপাড়া থেকে দূরে ঐন্দ্রিলা শর্মা। ফের ক্যানসার বাসা বেঁধেছে তাঁর শরীরে। গত কয়েক মাস ধরে সবাই যখন লড়ছেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সঙ্গে, ঐন্দ্রিলার নীরব লড়াই মারণ রোগের বিরুদ্ধে। আনন্দবাজার ডিজিটালকে সেই সময় অভিনেত্রীর প্রেমিক সব্যসাচী চৌধুরী জানিয়েছিলেন, ৪টি কেমোথেরাপি নিতে হবে ঐন্দ্রিলাকে। তার পর তাঁর অস্ত্রোপচারের কথা ভাববেন চিকিৎসকেরা। তার মধ্যেই নেটমাধ্যমে ঐন্দ্রিলার প্রায় নিত্য আনাগোনা। দিন কয়েক আগেই সব্যসাচীকে ভালবাসার কথা জানিয়েছেন তিনি। তাঁর পুরনো নাচের একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে দিয়ে। কেমন আছেন ঐন্দ্রিলা? কী ভাবে লড়ছেন প্রতি মুহূর্তে? মঙ্গলবার সে সমস্ত কথাই অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন সব্যসাচী।
সব্যসাচীর কথায়, ৪টি কেমো নেওয়া হয়ে গিয়েছে ঐন্দ্রিলার। কিছু দিন বিরতির পরে আবারও তিনি লড়াইয়ের ময়দানে। চলতি সপ্তাহেই তাঁর জটিল অস্ত্রোপচার। ১৩ সেমিX ১১ সেমিX ৯ সেমি মাপের একটি মাংসপিণ্ড পাঁজরের ভেতর নিয়ে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চুটিয়ে অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী। সব্যসাচীর সঙ্গে তুমুল ঝগড়াতেও মেতেছেন। ইচ্ছেমতো স্কুটি চালিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন এদিক সেদিক। পরিবারের কেউ একবারের জন্যও বুঝতে পারেননি।
কেমো নেওয়ার পরে কী অবস্থায় ঐন্দ্রিলা? সব্যসাচী জানিয়েছেন, ৪টি কেমোথেরাপির পর আয়তনে কমে প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে টিউমার। ওষুধ, নিয়ম মেনে খাওয়াদাওয়া, জীবনযাপনের ফলেই সেটা সম্ভব হয়েছে। জটিল অস্ত্রোপচারের আগে স্বাভাবিক ভাবেই শঙ্কিত প্রেমিক-মন। যদিও সব্যসাচীর সাহস ঐন্দ্রিলার হাসিমুখ, অভিনেত্রীর জেদ। অকপটে জানিয়েওছেন তিনি সে কথা, ‘‘আজ অবধি আমি ওকে অবসাদে ভুগতে দেখিনি। দাঁতে দাঁত চেপে সব কষ্ট সহ্য করে গিয়েছে, চুপচাপ দেখেছি। আগের ছবি হোক বা এখনকার, সব ছবিতে তাই সবাই ওর হাসিমুখ দেখে অভ্যস্ত।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy