হিমেশ রেশামিয়া। ছবি: সংগৃহীত।
সলমনের হাত ধরেই বলিউডে তাঁর হাতেখড়ি। এক সময় একচেটিয়া বাজার দাপিয়েছে তাঁর গান। সঙ্গীত পরিচালক থেকে গায়ক, গায়ক থেকে বলিউডি নায়ক— সর্বত্রই নিজের ছাপ রেখেছেন তিনি। তবে, বলিউডের দর্শক-শ্রোতার কাছে সঙ্গীত পরিচালক এবং সুরকার হিসেবেই বেশি পরিচিত হিমেশ রেশমিয়া। বলিউডে তাঁর সাফল্যের পিছনে সলমনের অবদান থাকলেও, হিমেশের আসল অনুপ্রেরণা ছিলেন বাবা বিপিন রেশমিয়া। তিনি নিজেও সুরকার ছিলেন। বাবার দেখানো পথেই হেঁটেছিলেন হিমেশ। ৮৭ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন গায়কের বাবা।
হিমেশের বাবা দীর্ঘ দিন ধরেই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা-সহ বয়সজনিত নানা ধরনের অসুখে ভুগছিলেন। গত কয়েক দিন মুম্বইয়ের কোকিলাবেন ধীরুভাই অম্বানি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বুধবার রাত সাড়ে ৮ টা নাগাদ তিনি প্রয়াত হন। পরিবার সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার, অর্থাৎ ১৯ সেপ্টেম্বর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে বিপিন রেশামিয়ার। জুহুতেই শেষকৃত্য করা হবে তাঁর। সকালেই তাঁর বাড়িতে মৃতদেহ নিয়ে আসা হয়েছে।
১৯৯৮-এ ‘প্যার কিয়া তো ডরনা কেয়া’ ছবিতে সলমনের সঙ্গে কাজ করে বলিউডে হাতেখড়ি হয়েছিল সঙ্গীত পরিচালক এবং সুরকার হিমেশের। মাঝে একটা সময়ে শোনা গিয়েছিল সলমনের সঙ্গে নাকি ঝামেলায় জড়িয়েছেন তিনি। কারণ, ২০০৩-এ ‘তেরে নাম’ ছবির পর বেশ কয়েক বছর সলমনের ছবিতে শোনা যায়নি হিমেশের গান। সেই জল্পনা উড়িয়ে ‘বডিগার্ড’, ‘প্রেম রতন ধন পায়ো’-র মতো সুপার হিট ছবির জন্য একাধিক সুপার হিট গান বেঁধেছেন তিনি। ছেলের প্রতিভার উপর বরাবরই ভরসা ছিল তাঁর বাবার। ছেলেকে প্রতি মুহূর্তে উৎসাহিত করেছেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy