জেনেভার আকাশ কিন্তু বেশ পরিষ্কার। মেঘের চিহ্ন নেই। তাই আল্পসের সারিও মুখ লুকিয়ে থাকেনি। দূর থেকে দেখা যাচ্ছে সারি সারি বরফ-পাহাড়।
০৩০৯
বড়দিনের আর বেশি দিন বাকি নেই। রাস্তাঘাট সেজে উঠেছে আলোয়। ঠান্ডাও তো সেখানে বারোমাস। কালো লং জ্যাকেটে জেনেভার রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন মিথিলা, সঙ্গে বর সৃজিত।
০৪০৯
এদিকে আবার সৃজিত ছবি তুলেছেন এই রাজহাঁসের সঙ্গে। ইনস্টাগ্রামে সেই ছবি শেয়ার করেছেন পরিচালক। ক্যাপশনের দিকে নজর পড়লে হাসি চেপে রাখতে পারবেন না আপনি। সৃজিত লিখেছেন, ‘হাঁস ট্যাগড’।
০৫০৯
চেক মেট: রাস্তায় সাজানো রয়েছে দাবার গুটি। পেছনে আবার ছোট ছোট তাঁবু। রাস্তাঘাট ভিজে। এক পশলা বৃষ্টি কী হয়ে গিয়েছে খানিক আগেই? একে অপরের দিকে চেয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দু’জনে। বুঁদ হয়ে রয়েছেন ভালবাসায়।
০৬০৯
তবে মধুচন্দ্রিমাই যে একমাত্র উদ্দেশ্য নয় সে কথা জানা গিয়েছিল আগে। মিথিলা পিএইচডি করবেন জেনেভার বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাই কাজকর্ম গোছাতেই যাওয়া সেখানে। ঘোরাও হবে, কাজও হবে। একান্তে সময়ও কাটানো যাবে বেশ কয়েকদিন।
০৭০৯
বিদেশ যাত্রার দিন ফ্লাইট থেকে বরফে ঢাকা আল্পসের ছবি শেয়ার করেছিলেন সৃজিত। দেখে মনে হবে শরতের মেঘ বুঝি! সে এক নৈসর্গিক দৃশ্য। সাধে কী আর সুইৎজারল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এত সুনাম!
০৮০৯
বউকে নাকি এই ছবিতে হ্যারি পটারের বন্ধু হারমাইনি গ্রেঞ্জারের মতো দেখতে লাগছে, অন্তত সৃজিতের দাবি কিন্তু এমনটি। শীতে জবুথবু। তবে ঘোরার বিরাম নেই। শহুরে ব্যস্ততায় আটকা পড়ে রয়েছে দু’জনেই। একটু সময় বার করেছেন কোনওভাবে। ফিরে এসেই তো আবার নেমে পড়তে হবে রোজকারের ছকবাঁধা রুটিনে।
০৯০৯
সবাইকে চমকে দিয়েই বছরের শেষ মাসের প্রথমে বিয়েটা সেরে ফেলেছিলেন ওঁরা। ঘরোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই। টলিউডের গুটি কয়েক মানুষকে দেখা গিয়েছিল সে অনুষ্ঠানে। ছিলেন দুই পরিবারের বাড়ির লোকেরাও। কিছু দিন আগেই বিয়ে হয়েছিল জুন মাল্যর। টলিপাড়ায় ‘বসন্ত এসে গেছে’।