প্র: সুজয়ের সঙ্গে আপনার বন্ডিং তো দুর্দান্ত...
উ: সেটে আমরা সব সময়ে ঠাট্টা-ইয়ার্কি করি। খুব কম পরিচালক আছেন, যাঁদের আমি নাম ধরে ডাকি। তাঁদের মধ্যে অনুরাগ (কাশ্যপ) এবং সুজয় অন্যতম। সুজয়কে ‘বেবি’র পর থেকে চিনি। তখন থেকে আমরা চেষ্টা করছিলাম একসঙ্গে কাজ করার। একটা অন্য ছবির জন্য প্রায় সই করতে করতেও হল না। ‘বদলা’ একসঙ্গে করার পিছনেও একটা টুইস্ট আছে। ছবির জন্য সবার আগে আমি সই করেছিলাম। তার পরে যখন বচ্চন স্যর ‘হ্যাঁ’ বলেন, সেই সময়েই সুজয়ের এন্ট্রি হয়। আমি পরে ওকে খেপিয়েও ছিলাম এই বলে যে, আমি যখন বলেছিলাম তখন করলি না... কিন্তু বচ্চন স্যর যখনই এলেন, সঙ্গে সঙ্গে হ্যাঁ বলে দিলি!
প্র: প্রথমে অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী। তার পরে সুজয় ঘোষ। পরিচালক হিসেবে এই দুই বাঙালিকে কী ভাবে দেখেন?
উ: সুজয় ক্যামেরা অফ হলেই জোকার বনে যায়! আর ক্যামেরা অন হলে ইনটেন্স ডিরেক্টর। টোনিদা (অনিরুদ্ধ) অন আর অফ খুবই সিরিয়াস পরিচালক। আমার সঙ্গে সুজয়ের বোঝাপড়াটা আলাদা।
প্র: আপনার ছবির একটা আলাদা জায়গা আছে ইন্ডাস্ট্রিতে। আপনার কী মনে হয়?
উ: আমি স্বপ্ন দেখি, দর্শক চোখ বন্ধ করে আমার ছবির টিকিট কাটছেন! যে দিন সেটা সত্যি হবে, সে দিন নিজেকে তারকা মনে করব। দর্শক জানেন, আমার ছবিতে আমার চরিত্রটা স্ট্রং হবে। এক ধরনের ছবি আমি করবও না।
প্র: ‘জুরওয়া টু’-র মতো ছবিতে কাজ করবেন?
উ: কেন নয়? দক্ষিণে কিন্তু এই ধরনের ছবিতে কাজ করে এসেছি আমি। ‘জুরওয়া টু’র আগে হয়তো বৃহত্তর দর্শক ভাবতে পারেননি যে, আমি মসালা ছবিও করতে পারি!
প্র: অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে খুব কম সময়ে দুটো ছবি। অবাক লাগে?
উ: অবাক হই। আবার খুব আনন্দও হয়। শুটিংয়ে এমন অনেকে আসেন, যাঁরা ওঁর পায়ে পড়ে যান! ওঁর কিন্তু তাতে খুব অস্বস্তিও হয়। সেটে আমরা টেবিলের দু’দিকে বসে সিন আলোচনা করি। সেখানে বসে লাঞ্চও করে নিই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy