(বাঁ দিকে)‘রকি অউর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবিতে ধর্মেন্দ্র এবং শাবানা আজমি, এষা দেওল (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
বয়স তাঁর ৮৭ ছুঁইছুঁই। তাতে কী! এই বয়সে একেবারে সাবলীল ভাবে পর্দায় শাবানা আজমিকে চুম্বন ধর্মেন্দ্রর। সম্প্রতি ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবিতে বর্ষীয়ান দুই তারকার এমন দৃশ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে দর্শকদের মধ্যে। একদল রয়েছেন যাঁরা একটু নাক সিঁটকেছেন, একদল অবশ্য স্বাগত জানিয়েছেন। ও দিকে ধর্মেন্দ্রকে এমন দৃশ্য অভিনয় করতে দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো গোসা করবেন তাঁর স্ত্রী হেমা মালিনী। তবে পেশাদারিত্ব ও কর্মজীবনকে এক করতে নারাজ হেমা। শাবানার সঙ্গে স্বামীর চুম্বনের দৃশ্যেরও প্রশংসা করেছেন মন খুলে। ধর্মেন্দ্রকে এত দিন পরে পর্দায় দেখে খুশিই হয়েছেন। স্ত্রী যাই বলুন মেয়ে এষা দেওলের মত অবশ্য ভিন্ন।
এক সাক্ষাৎকারে এষা বলেন, ‘‘হ্যাঁ, আমি ছবিটা দেখেছি এবং আমার কাছে আবেগপ্রবণ একটা ছবি। মেয়ে হিসাবে কিছু দৃশ্যে বাবাকে দেখাটা আমার কাছে খুব আবেগপ্রবণ মুহূর্ত ছিল। আমি ওঁকে প্রচণ্ড ভালবাসি, দর্শক হিসাবেও আমি ওঁকে শ্রদ্ধা করি। তাই হলে বসে নিজেকে বলছিলাম, আমি যেন ওঁর মেয়ে হিসাবে এটা না দেখি।’’ দর্শক হিসাবে ছবিটা দেখেছি। তবে এষার অস্বস্তি চুম্বনের দৃশ্য দেখেই হয়েছিল কি না সেটা সরাসরি জানাননি।
পর্দায় চুম্বন দৃ্শ্যের কোন বয়সের সীমারেখা আদৌ থাকা উচিত? এষার সাফ কথা, ‘‘একেবারেই কোনও সীমাবদ্ধতা থাকা উচিত নয়। আর আমার বাবাকে খুব সুন্দর লেগেছে। এমনিতেই বাবা ভীষণ প্রেমিক মানুষ। তাই খুব মানিয়েছে ওঁকে। আর শাবানাজিকে খুব ভাল লেগেছে। তবে জয় আন্টির জন্য একটু বিশেষ জায়গা রয়েছে আমার হৃদয়ে।’’
যদিও দেওল পরিবারের গোঁড়ামি নিয়ে বলিপাড়ায় কানাঘুষো কম নেই। একই পরিবারের সন্তান হয়েও সানি দেওল যে ছাড় পেয়েছেন, এষা দেওল তা পাননি। এমনকি, সিনেমার পর্দায় চরিত্রের খাতিরে সাঁতারপোশাক পরার অনুমতি পাওয়া নিয়েও কম কাঠখড় পোড়াতে হয়নি এষাকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy