২০১৯-এর পর কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্যের স্বপ্নের এই কর্মশালা থমকে গিয়েছিল অতিমারির কারণে। আবার তাকে ফিরিয়ে আনতে পেরে তৃপ্ত গায়ক-পত্নী। জানিয়েছেন, ‘মানুষ রতন’কে সাধারণের মনে আরও ছড়িয়ে দিতে এই ধরনের কর্মশালার আরও বেশি প্রয়োজন। ‘দোহার’ সব সময়েই সেই চেষ্টা করবে।
প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্য
কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্য থাকলে হয়তো এ ভাবেই গুছিয়ে আয়োজন করতেন। তাঁকে স্মরণ করে ঠিক তাঁর মতো করেই বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করতে চলেছে ‘দোহার’। জানালেন কালিকাপ্রসাদের স্ত্রী ঋতচেতা গোস্বামী ভট্টাচার্য। ২ এবং ৩ এপ্রিল— দু’দিন ধরে শিমূল, পলাশের রঙে রঙিন হবে বাইপাসের ধারের এক সবুজে মোড়া প্রাঙ্গণ। রাঙামাটির ধুলো উড়বে খাস শহর কলকাতায়। অনুষ্ঠান ‘রাঙা মাটির গান’-এর সৌজন্যে।
আনন্দবাজার অনলাইনকে ঋতচেতা জানিয়েছেন, কালিকাপ্রসাদকে আরও বেশি করে আঁকড়ে থাকতেই এই আয়োজন। যাতে কখনও ‘দোহার’ পথভ্রষ্ট না হয়। তাই প্রয়াত লোকশিল্পীর আদর্শে গড়া ট্রাস্ট ‘মানুষ রতন’ অনুষ্ঠানের পরিচালনায়। দু’দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে কী কী থাকবে? ঋতচেতার কথায়, ‘‘শনিবার সারাদিন, সন্ধে জুড়ে গান শেখার পালা। পুরুলিয়া থেকে আসছেন সুনীল মাহাতো। তিনি রাঢ় বাংলার গান শেখাবেন অংশগ্রহণকারীদের। রবিবার বিকেলে গুরু এবং শিষ্যের দল পালা করে নিজেদের গান শোনাবেন উপস্থিত দর্শক-শ্রোতাদের।’’ পাশাপাশি থাকবে ‘চলন্ত গীতগোবিন্দ’ নামে খ্যাত অনাথবন্ধু ঘোষের গান।
২০১৯-এর পর কালিকাপ্রসাদের স্বপ্নের এই কর্মশালা থমকে গিয়েছিল অতিমারির কারণে। আবার তাকে ফিরিয়ে আনতে পেরে তৃপ্ত গায়ক-পত্নী। জানিয়েছেন, ‘মানুষ রতন’কে সাধারণের মনে আরও ছড়িয়ে দিতে এই ধরনের কর্মশালার আরও বেশি প্রয়োজন। ‘দোহার’ সব সময়েই সেই চেষ্টা করবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy