দিয়া মির্জা।
ছোটবেলা থেকেই অভিনয় ভালবাসতেন। স্কুলে নাটকও করেছেন। এরপর মাত্র ১৯ বছর বয়সে মিস এশিয়া প্যাসিফিকের খেতাব জিতে বলিউডে পা রেখেছিলেন।
দিয়া মির্জা।
শুনলেই মনে হয়, যেন কোনও রূপকথা! বিউটি পেজ্যান্ট জিতে খুব মসৃণভাবেই সিনেমার জগতে কেরিয়ার তৈরি করেন তিনি। কিন্তু বাস্তবের ছবিটা কিছুটা অন্যরকম। প্রকাশ্যেই তা তুলে ধরলেন দিয়া। বলেন, “যে কোনও ধরনের প্রচলিত ধ্যান ধারণা ক্ষতিকর হতে পারে। আমার লুক অনেক সময়ই আমার পেশায় অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটি চাকরি হারিয়েছি এবং একটি চরিত্রে আমাকে কাস্ট করা হয়নি, কারণ আমি দেখতে সুন্দর। এটা একটা অদ্ভুত ধরনের অসুবিধা।”
গায়ের রং শ্যামবর্ণ বলে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ না পাওয়ার কথা নতুন নয়। তবে দিয়ার ক্ষেত্রে উলট-পুরাণ। অভিনেত্রী জানালেন গায়ের রং ফর্সা বলে তিনি অনেক সময় অসুবিধায় পড়েছেন। তিনি যে ধরনের ছবিতে কাজ করতে চেয়েছেন, তাঁর গায়ের রঙের জন্য সেই ধরনের ছবি করতে পারেননি বলে মনে করেন দিয়া।
আরও পড়ুন: মেয়ের জন্মদিনে শ্রীলেখা ‘টুম্পা’! রাতভোর জমিয়ে দিলেন ‘ঠুমকা’য়
যদিও স্বীকার করেছেন, বিউটি পেজ্যান্ট জিতেই তিনি মানসিক এবং আর্থিক ভাবে আত্মনির্ভর হয়েছেন। পাশাপাশি এই খেতাব প্রচুর কাজের সুযোগ এনে দিয়েছে তাঁকে।
২০০১ সালে ‘রহেনা হ্যায় তেরে দিল মে’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। অভিনেত্রী হিসাবে ছাপ না ফেলতে পারলেও পরবর্তীকালে প্রযোজনা এবং বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন তিনি। তবে অভিনয়কে বিদায় জানাননি দিয়া। তিনি আশাবাদী। আগামী দিনে আরও ভাল কাজ করবেন বলে মনে করছেন তিনি।
আরও পড়ুন: বড় লোক আর আম আদমির নাচ কেমন? দেখালেন স্বস্তিকা, বিভান, রুদ্রজিৎ
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy