(বাঁ দিকে) শ্রীদেবী এবং (ডান দিকে) ভুবনেশ্বরের ইউটিউবার দীপ্তি আর পিন্নিতি। —ছবি: সংগৃহীত।
২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলি অভিনেত্রী শ্রীদেবী। কিন্তু তাঁর মৃত্যু নিয়ে জলঘোলা চলছে এখনও। ভুবনেশ্বরের ইউটিউবার দীপ্তি আর পিন্নিতি দাবি করেন, শ্রীদেবীর মৃত্যুর নেপথ্যে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নাম। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের নামও জড়িয়ে রয়েছে এই ঘটনায়। দীপ্তির আরও দাবি, শ্রীদেবীর মৃত্যুর ঘটনা নাকি পূর্ব নির্ধারিত। ভারতের সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল আরব সংযুক্ত আমিরশাহির সরকারও। দীপ্তি তাঁর ইউটিউব চ্যানেল থেকে একাধিক ভিডিয়ো পোস্ট করে এই দাবি করেছেন।
শুধুমাত্র শ্রীদেবীর মৃত্যু নিয়েই নয়, বলি অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃত্যু নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন দীপ্তি। ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করল সিবিআই। সিবিআই আধিকারিকদের বক্তব্য, ইউটিউব ভিডিয়ো এবং সমাজমাধ্যমে প্রচুর চিঠি এবং নথিপত্র প্রমাণ হিসাবে দেখিয়েছেন দীপ্তি যেগুলি আদপে নকল বলে দাবি সিবিআইয়ের। এই নথিপত্রেই রয়েছে মোদী থেকে শুরু করে রাজনাথ সিংহের নাম। আরব সংযুক্ত আমিরশাহি সরকারও যে এই বিষয়ের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে তারও প্রমাণ দীপ্তি পেয়েছেন এই নথিপত্র থেকেই।
মুম্বইয়ের আইনজীবী চাঁদনি শাহ প্রথমে দীপ্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই দীপ্তির বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করে সিবিআই। দীপ্তির দাবি, শ্রীদেবী এবং সুশান্তের মৃত্যুর নেপথ্যকারণ কী তা নিয়ে নিজে থেকেই তদন্ত করছেন তিনি। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে দীপ্তির বাড়িতে তল্লাশি চালায় সিবিআই। তাঁর বাড়ি থেকে মোবাইল ফোন এবং ল্যাপটপ বাজেয়াপ্ত করেছিল সিবিআই।
এই প্রসঙ্গে দীপ্তির দাবি, তাঁর দলের সদস্যেরা হাসপাতাল থেকে আসল নথি জোগাড় করতে দুবাইয়ে গিয়েছিলেন। সেগুলি প্রমাণ হিসাবে আদালতে দেখাতে চান তিনি। এমনকি, দুবাই থেকে সাক্ষী দিতে এক ব্যক্তি আদালতে হাজিরা দিতে পারেন বলেও জানিয়েছেন দীপ্তি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy