কেন আক্রান্ত হলেন সইফ আলি খান, এখনও স্পষ্ট হয়নি তদন্তে। ছবি: সংগৃহীত।
প্রায় আড়াই ঘণ্টা অস্ত্রোপচারের পর সইফ আলি খানের শরীর থেকে বার করা হয়েছে ভাঙা ছুরির অংশ। এ দিকে, অভিজাত পরিবারের উপর এই আক্রমণে নড়ে বসেছে প্রশাসন। ইতিমধ্যেই বান্দ্রা এলাকার ওই আবাসনে পৌঁছে গিয়েছেন মুম্বই পুলিশের অপরাধ দমন শাখার সদস্যরা। সইফ-করিনার বাড়ির নীচে দেখে গিয়েছে এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ দয়া নায়েককে।
প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানিয়েছে, সইফের বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হয়েছে। কিন্তু সেখানে বুধবার রাতে ওই ঘটনার দু’ঘণ্টা আগে পর্যন্ত কাউকে বাড়ির ভিতর ঢুকতে দেখা যায়নি। মনে করা হচ্ছে, দুপুরেই দুষ্কৃতী বাড়িতে ঢুকে বসেছিল। তিন জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে পুলিশ।
এরই মধ্যে জানা গিয়েছে, আক্রমণের লক্ষ্য হয়ে থাকতে পারেন পটৌদী পরিবারের কোনও পরিচারকও। হয়তো তাঁকে বাঁচাতে গিয়েই আক্রান্ত হয়েছেন সইফ। যদিও এ বিষয়ে এখনও তেমন নির্দিষ্ট তথ্য উঠে আসেনি পুলিশি তদন্তে। সূত্রের খবর, এক মহিলা গৃহকর্মীর সঙ্গে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তিকে দেখা যায় ওই রাতে। পুলিশ জানিয়েছে, রাতে ওই মহিলার সঙ্গে বিবাদে জড়াতে দেখা যায় ওই অজ্ঞাতপরিচয়কে। সে সময়ই কোনও ভাবে সেখানে এসে পড়েছিলেন সইফ। অভিনেতা প্রশ্ন তুলতেই তাঁর উপর ঝাপিয়ে পড়ে ওই দুষ্কৃতী। জানা গিয়েছে, ওই মহিলার উপরও হামলা চালানো হয়েছে। তিনিও জখম হয়েছেন। তবে সইফের উপর হামলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে করা হয়েছে, না কি ওই মহিলাকে বাঁচাতে গিয়েই তিনি আক্রান্ত হয়েছেন তা এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
জানা গিয়েছে, ঘটনার সময় করিনা কপূর খান তাঁর দুই সন্তান জেহ্ ও তৈমুরকে নিয়ে বাড়িতেই ছিলেন। পুলিশি বিবৃতিতে জানান হয়েছে, “সইফ আলি খানের বাড়িতে ডাকাতির চেষ্টা করা হয়েছিল। তিনি জখম হয়ে চিকিৎসাধীন। পুলিশ তদন্ত শুরু করছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy