রবিবার মাঝরাতে শ্রীহরিকোটায় পৌঁছে গিয়েছিলেন পরিচালক বসকো আর শিশুশিল্পীরা। ছবি- সংগৃহীত।
ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে এই প্রথম! ‘রকেট গ্যাং’ মুক্তির আগে প্রচার চলল ইসরোতে। রবিবার মাঝরাতে শ্রীহরিকোটায় পৌঁছে গিয়েছিলেন পরিচালক বসকো আর শিশুশিল্পীরা। লঞ্চ ভিউ গ্যালারি থেকে চোখের সামনে রকেট ছাড়ার রোমাঞ্চ উপভোগ করলেন তাঁরা। শৈশবে ফিরে গেলেন নির্মাতারাও। সহযোগিতায় ছিল স্পেস কিডজ় ইন্ডিয়া নামে চেন্নাইয়ের এক সংস্থা। তাঁরা শিশুদের মহাকাশ বিজ্ঞান এবং রকেট সম্পর্কে শিক্ষিত করেন। অর্থের অভাবে যাতে শিশুমনের কল্পনা থেমে না যায়, সে বিষয়ে খেয়াল রাখেন তাঁরা। রবিবারও অনেক শিশুর স্বপ্ন পূরণ হল তাঁদেরই হাত ধরে। সেই তালিকায় রয়েছে ‘রকেট গ্যাং’-এর কলাকুশলীরাও।
ইসরো ইভেন্ট সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে বসকো বলেন, “উৎসবের মরসুমে এমন এক ঐতিহাসিক কর্মযজ্ঞের সাক্ষী হতে পেরে আমরা সবাই আনন্দিত। আমাদের চলচ্চিত্রের প্রচারের জন্য ইসরোর মতো সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হওয়া গর্বের বিষয়। শিশুরা বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলছিল। ওদেরও তো বিজ্ঞানীদের মতো বড় হওয়ার আকাঙ্ক্ষা!”
প্রযোজক গোষ্ঠী ‘জি স্টুডিয়ো’র বাণিজ্য-প্রধান নীরজ যোশী বলেছেন “‘রকেট গ্যাং’ এমন এক বলিউড ছবি, যা বাচ্চাদের জন্যই বানানো। প্রচারের ক্ষেত্রেও বিশেষ পরিকল্পনা এই প্রথম। আমাদের সমস্ত কর্মকাণ্ডে শিশুদের রেখেছি। এই সুযোগের জন্য আমরা ইসরোর কাছে কৃতজ্ঞ৷”
ইতিমধ্যেই ছবির ঝলক দর্শকের উৎসাহ বাড়িয়েছে। আগামী ১১ নভেম্বর প্রেক্ষাগৃহে আসতে চলেছে ‘রকেট গ্যাং’।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy