অরিন্দম শীল এবং গার্গী রায়চৌধুরী।— নিজস্ব চিত্র।
নতুন বছরের শুরু থেকেই ভিন্ন ভিন্ন ভাবনায় ছবি করার পরিকল্পনা বাংলা ছবির দর্শকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন তিনি। পরিচালক অরিন্দম শীল। ‘মায়াকুমারী’, ‘খেলা যখন’-এর পরে এ বার ‘মহানন্দা’।
এখানে মহাশ্বেতা দেবী কি ‘মহানন্দা’ হয়ে উঠবেন?
“প্রথমেই বলি, এটা মহাশ্বেতা দেবীর বায়োপিক নয়। তবে অবশ্যই মহাশ্বেতা দেবীর লড়াইয়ের জীবন, নিজের নীতির প্রতি কট্টর থেকে নবারুণ ভট্টাচার্যকে ছেড়ে আসার কঠিন জীবন এই ছবির ক্যানভাস তৈরি করবে”, জন্মদিনের সকালে আনন্দবাজার ডিজিটালকে বললেন অরিন্দম।
কিন্তু হঠাৎ মহাশ্বেতা দেবী?
“অবশ্যই মহাশ্বেতা দেবী। কারণ এই আদিবাসীদের রুখে দাঁড়ানোর সাহস মাঠে নেমে কাজের মাধ্যমে দেখিয়েছিলেন এই মহিলা। এই আদিবাসী আন্দোলন আজও বহমান। সেই বহমানতাই আমার ছবির বিষয়।”
মহাশ্বেতা দেবীর লড়াকু জীবন এ বার সেলুলয়েডে।
ছবিতে মহাশ্বেতা দেবীর চরিত্রের আদলে মহানন্দার ভূমিকায় থাকছেন গার্গী রায়চৌধুরী। আর মহানন্দার এই আন্দোলন পরবর্তী কালে যে নতুন প্রজন্মের মধ্যে জারিত হবে তার নাম মহালয়া বা মহাল। ছবিতে এই চরিত্র করছেন ইশা সাহা। থাকছেন গৌরব চক্রবর্তী।
নবারুণ ভট্টাচার্য আসছেন না ছবির ঘটনায়?
“নিজের মতো করে নবারুণ থেকে ঋত্বিক সবাই থাকবেন এই ছবিতে। কিন্তু ছবির চিত্রনাট্য নিয়ে আমাদের কাজ আছে। যত ক্ষণ না আমার মনে হবে তত ক্ষণ ফ্লোরে যাব না। তাই শুটিং শুরুর কথা এখনই বলতে পারছি না,” বললেন অরিন্দম।
‘আবর্ত’ থেকে ‘শবর’ হয়ে ‘মিতিন মাসি’, অরিন্দমের ‘মহানন্দা’ নিঃসন্দে
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy