প্রিমিয়ারের সপরিবার অমিতাভ
নতুন প্রজন্মের অভিনেতারা যখন কোয়রান্টিন কাটানোর জন্য দৈনন্দিন কাজের ছবি পোস্ট করছেন, তখন অমিতাভ বচ্চন বেছে নিয়েছেন সাদা-কালো ফ্রেমবন্দি ছবির বিস্মৃত কাহিনি। লকডাউন শুরুর দিন থেকেই তিনি ইনস্টাগ্রামে একটু বেশি অ্যাক্টিভ। শুক্রবার ১৭ এপ্রিল, তাঁর ব্লগ লেখার ১২ বছর পূর্ণ হল। সেই উপলক্ষে একটি ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। ২০০৮ থেকে লেখা শুরু করেছিলেন। একটি দিনও বাদ যায়নি এই ১২ বছরে। নতুন অভিনেতারা যখন তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বলেন যে, কিংবদন্তি অভিনেতাকে দেখে অনেক কিছু শেখার রয়েছে, তার একটি ছোট ঝলক পাওয়া যায় এই ব্লগ লেখায়। এই বয়সে ক’জন অভিনেতা জনসংযোগের জন্য এমন ডেডিকেশন দেখাতে পারেন?
এ দিনই মিনার্ভা থিয়েটারে আয়োজিত ‘শোলে’ ছবির (১৫ অগস্ট, ১৯৭৫) প্রিমিয়ারের একটা ছবিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন অমিতাভ। যেখানে তাঁর সঙ্গে তাঁর মা, বাবা এবং জয়া বচ্চনকেও দেখা যাচ্ছে। ‘শোলে’ই প্রথম ভারতীয় ছবি যা, ৭০ এমএম প্রিন্টে দেখানো হয়। তবে প্রথমে ছবিটি ৩৫ এমএম প্রিন্টেই প্রিমিয়ার হয়েছিল। মধ্যরাত পেরিয়ে যখন ছবির প্রিমিয়ার শেষ হয়, তখন প্রযোজক রমেশ সিপ্পিকে বলে ৭০ এমএম প্রিন্ট আনানো হয়। কারণ কাস্টমসের নিয়মকানুনের গেরোয় তা ঠিক সময়ে হলে পৌঁছতে পারেনি। ব্যালকনির মেঝেয় বসে বিনোদ খন্নার সঙ্গে সেই প্রিন্টে ছবি দেখেছিলেন অমিতাভ। আর ছবি শেষ হতে হতে ভোর তিনটে বেজে গিয়েছিল। সোনালি দিনের এই গল্পটিও পোস্ট করেছেন অমিতাভ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy