‘স্কাই ফোর্স’ ছবিতে নবাগত বীর পাহাড়িয়া, অক্ষয় কুমার। ছবি: সংগৃহীত।
হৃতিক রোশনের ‘ফাইটার’-এর সঙ্গেও তাই-ই হয়েছিল। তারও আগে অক্ষয় কুমারের ‘রুস্তম’। অক্ষয়ের সঙ্গে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। পশ্চিম এশিয়ায় তাঁর ‘স্কাই ফোর্স’ নিষিদ্ধ! কী কারণে পশ্চিম এশিয়ার কিছু দেশে যেমন সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, সৌদি আরব, কাতার, ওমানে দেখানো হবে না ছবিটি? অনেকের দাবি, ‘স্কাই ফোর্স’ নাকি ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্বকে আবারও হাতিয়ার বানিয়েছে। সেই কারণেই এই নিষেধাজ্ঞা।
ভারতের স্বাধীনতার সময় থেকে দুই দেশের বৈরিতা। সেই দ্বন্দ্ব ছবির মাধ্যমে পশ্চিম এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়ুক, চাইছে না ওই অংশের দেশগুলো। ছবি দেখানো সমীচীন মনে করছে না তারা। এমনই জানিয়েছেন ছবির সঙ্গে যুক্ত নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি। তিনি এ-ও জানিয়েছেন, ‘ফাইটার’ বা ‘রুস্তম’ ছাড়াও এর আগে একই কারণে একাধিক ছবি পশ্চিম এশিয়ায় নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যেমন, ‘আর্টিকেল ৩৭০’ (২০২৪) ছবিকে মুক্তির অনুমতি দেওয়া হয়নি। ২০২৩-এর দীপাবলিতে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘টাইগার ৩’ কুয়েত, ওমান এবং কাতারে নিষিদ্ধ হয়েছিল। ২০২২-এ বিজয় থালাপতি অভিনীত ‘বিস্ট’ কাতার এবং কুয়েতে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, পাকিস্তান এবং সন্ত্রাসবাদকে তুলে ধরার কারণে।
যদিও একাধিক ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে ‘স্কাই ফোর্স’ নিষিদ্ধকরণ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করা হয়েছে। ছবির সমালোচক এবং সিনেবিশেষজ্ঞেরা ছবি দেখে পাল্টা প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁদের দাবি, “‘স্কাই ফোর্স’-এ নিষিদ্ধ করার মতো উগ্র জাতীয়তাবাদ দেখানো হয়নি। সাম্প্রতিক কোনও হিন্দি ছবিতেই এই ধরনের কোনও বার্তা বা দৃশ্য দেখানো হয়নি। ফলে, পশ্চিম এশিয়ায় এই নিষেধাজ্ঞা বিরাট বিস্ময়।” ছবিতে অক্ষয় ছাড়াও রয়েছেন সারা আলি খান, নিমরত কৌর, শরদ কেলকার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy