শর্মিলা ঠাকুর-রাকেশ রোশন
ফিটনেস আর মনের জোরে কমবয়সিদের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারেন তাঁরা। মিলিন্দ সোমনের মা ঊষা সোমন বরাবরই ফিট। তিনি ম্যারাথনে অংশ নেন, ছেলের সঙ্গে পুশ আপের প্রতিযোগিতা করেন। লকডাউনে নিজেকে ফিট রাখতে রাখতে মিলিন্দের মা লিফটের বদলে বাড়ির সিঁড়ি ভেঙে উঠছিলেন। সংখ্যাটাও চমকে দেওয়ার মতো, প্রায় ২০০টি সিঁড়ি! মিলিন্দের স্ত্রী অঙ্কিতা কোনওয়ার একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন সম্প্রতি। যেখানে দেখা যাচ্ছে, বাড়ির ছাদে এক পায়ে লাফিয়ে লাফিয়ে যাচ্ছেন ঊষা। আশি বছরের এই বৃদ্ধার ফিটনেস তারিফ কুড়োচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
কারও যদি শারীরিক জোর থাকে, কারও রয়েছে মনের জোর। যেমন শর্মিলা ঠাকুর। সম্প্রতি সেফ আলি খান একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর মায়ের মনের জোরের প্রশংসা করেছেন। ‘‘করোনাভাইরাসের জন্য আমরা সকলে আতঙ্কে রয়েছি। কিন্তু আমি আমার মাকে দেখে অবাক। মা একটুও নার্ভাস নন। বলছেন, পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে বুঝে তিনি সব রকম সতর্কতা অবলম্বন করেছেন। তার উপরে বলছেন, নিজের জীবনটা তিনি কাটিয়ে নিয়েছেন কোনও আপেক্ষও নেই। মায়ের মুখ থেকে এ সব কথা শুনে আমার আরও ভয় করছে।’’ বোন সোহা আর শর্মিলাকে নিয়মিত দেখতে যেতেন সেফ। কিন্তু লকডাউনের জন্য সেটা এখন সম্ভব হচ্ছে না। তাই আরও বেশি চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
কিছু দিন আগে ভক্তদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন রাকেশ রোশন। কিন্তু ক্যানসারকে হারিয়ে জীবনের মূলস্রোতে ফিরে এসেছেন তিনি। তাঁর শারীরচর্চার ভিডিয়ো দেখলে যে কোনও তরুণের হিংসে হবে। রাকেশের এক্সারসাইজ়ের ছবি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন হৃতিক রোশন। ওয়েট ট্রেনিং থেকে ট্রেডমিলে দৌড়নো দেখলে বোঝা মুশকিল, রাকেশের বয়স এখন সত্তরের কোঠায়।
বাবার এক্সারসাইজ়ের ভিডিয়ো পোস্ট করে হৃতিক লিখেছেন, ‘‘দিস ইজ় মাই ড্যাড। নেভার গিভস আপ।’’ গলার ক্যানসারের জন্য গত বছরই সার্জারি হয়েছিল রাকেশের। তার পরেও তিনি এখন দিনে দু’ঘণ্টা জিমে কাটান, জানিয়েছেন হৃতিক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy