আমোসের অসুস্থতার খবর শুনেই হাসপাতালে যান সস্ত্রীক আমির।
তাঁর জগত সকলের চেয়ে আলাদা। অগোচরে নিজের কাজ করে যেতে পছন্দ করেন তিনি।আমির খান। তাঁর এই বৃত্তে ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন আমোস।
শুধু সহযোগী নন। পারিবারিক বন্ধু হিসেবেই আমির আর কিরণ আমোসকে দেখতেন। গত ২৫ বছর ধরে আমিরের সঙ্গে কাজ করতেন আমোস। বুধবার লকডাউনের ভোরেই মুম্বইয়ের হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু, খবর সংবাদমাধ্যম সূত্রে। আমির-ঘনিষ্ঠ করিম হাজী জানালেন, অসুস্থতার খবর শুনেই হাসপাতালে দৌড়ান সস্ত্রীক আমির।
আরও পড়ুন: আমরা চাই, আরও দোকানপাট খুলুক, গ্রামীণ অর্থনীতি চালুর বার্তা মুখ্যমন্ত্রী
আমোসের কথা বলতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, প্রত্যেকের সঙ্গেই দারুণ ব্যবহার ছিল তাঁর। তিনি ছিলেন দরাজ মনের মানুষ। একই সঙ্গে যথেষ্ট পরিশ্রমীও। কোনও কঠিন অসুখেও ভুগছিলেন না তিনি। তাই তাঁর হঠাৎ মৃত্যুতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। কার্যত ভেঙে পড়েছেন আমির-কিরণও। আমোসের শেষকৃত্যেও তাঁরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আধাসামরিক বাহিনীর ক্যান্টিনে এ বার বিকোবে শুধু দেশীয় পণ্য, ঘোষণা অমিতের
সম্প্রতি দাদু হয়েছেন আমোস। পরিবারে আছেন তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তান।আমিরের পরবর্তী ছবি ‘লাল সিং চাড্ডা’-র সঙ্গে আর যুক্ত হতে পারবেন না তাঁর প্রিয় আমোস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy