মায়ের আশীর্বাদ
ডালার সংখ্যা ২৯৪! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ রাজ্যের প্রত্যেক তৃণমূল প্রার্থীর জন্য শনিবার দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ওই ডালা নিয়ে গিয়ে পুজো দিলেন রাজ্যের পুর কর্মচারী ফেডারেশনের সদস্যেরা। প্রতিটি ডালার দাম ২০১ টাকা। কামারহাটি বিধানসভার মধ্যে যে হেতু পুজোর ব্যবস্থা, তাই সেখানকার জেলবন্দি প্রার্থী মদন মিত্রের জন্য ছিল বিশেষ আর্তি। সংগঠনের সহ-সভাপতি বিমল সাহার কথায়, ‘‘আমাদের প্রার্থীদের জেতার জন্য মায়ের কাছে প্রার্থনা জানালাম।’’ বিরোধীদের টিপ্পনী, তৃণমূলের এখন ভগবানই শেষ ভরসা!
সাড়া কই
সামনে জনতা। মঞ্চে মমতা। নেত্রী ডাক দিলে এত দিন জনতা সাড়া দিত। কিন্তু ছন্দপতন হল শনিবার, বাঁকুড়ার সোনামুখীতে। মমতা স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে জনতার কাছে জানতে চান, ‘‘আদিবাসী ভাই-বোনেরা, সংখ্যালঘু ভাই-বোনেরা, সাধারণ মা-বোনেরা আপনারা ভোটটা দেবেন তো?’’ জনতার কোনও সাড়া নেই। নেত্রী অবশ্য অপেক্ষায় না থেকে ততক্ষণে অন্য প্রসঙ্গে চলে গিয়েছেন। স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা দাবি করেন, খুব গরম তো সে কারণে জিভ শুকিয়ে গিয়েছে। ক্লান্ত মানুষ সাড়া দেবে কী করে?
অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রীকে
যে প্রকল্পের উদ্বোধনে গিয়ে ‘জল খেলে ভোট দিতে হবে’ বলে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের বিদায়ী মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, বাঁকুড়ার বড়জোড়ার সে প্রকল্পের জল পাচ্ছেন না এলাকাবাসী। অন্তত তেমনই অভিযোগ পেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার বড়জোড়ার প্রচারসভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী জনতার উদ্দেশে জানতে চান, ‘‘আপনারা জল পাচ্ছেন তো?’’ একটা বড় অংশ জবাব দেয়, ‘‘না।’’ একটু থমকে গিয়ে মমতা বলেন, ‘‘চিন্তা নেই। কিছু কাজ বাকি আছে। শীঘ্রই জল আসবে।’’ যদিও দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে নলবাহিত ওই জল প্রকল্পের উদ্বোধন চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতেই করে গিয়েছেন সুব্রতবাবু।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy