অধীর চৌধুরী ফাইল চিত্র।
বাম, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে রাজ্যে ১টি আসনে জয় পেয়েছে আব্বাস সিদ্দিকির দল আইএসএফ। কিন্তু বামেদের সব শরিক দলের পাশাপাশি কংগ্রেসের ঝুলিও শূন্য হয়ে গেল। নীলবাড়ির লড়াইয়ের ফল বলছে রাজ্যে ২ লোকসভা আসনের অধিকারী কংগ্রেসের অধিকারে নেই কোনও বিধানসভা আসন।
রাজ্যের অন্যত্র কংগ্রেস খারাপ ফল করবে, এমনটা আগে থেকেই আন্দাজ করা গেলেও প্রদেশ সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর গড় মুর্শিদাবাদেও এমনটা হবে সেটা ভাবেনি রাজনৈতিক মহল। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই জেলায় কংগ্রেস ১৪টি আসনে জিতেছিল। সেখানে তৃণমূল ও বামফ্রন্ট ৪টি করে আসন পায়। কিন্তু ২০১৯ সালের ফল অনেকটাই বদলে যায়। লোকসভা নির্বাচনের ফলের নিরিখে জেলার ২২টি আসনের মধ্যে ১৭টিতে এগিয়ে তৃণমূল। ৪টিতে কংগ্রেস। ১টিতে বিজেপি। অধীর ঘনিষ্ঠরা যদিও দাবি করেছিলেন, ২০১৯ সালের লোকসভা এবং ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ফারাক বিস্তর। তাঁদের দাবি ছিল, এ বারের নির্বাচনে তৃণমূলের দাপট যেমন কমেছে, তেমন কিছুটা হলেও শক্তি বেড়েছে কংগ্রেসের। সেই সঙ্গে পাশে আছে বাম ভোট। কিন্তু রবিবার দিনের শেষে জানা গেল, কংগ্রেস শূন্য।
মুর্শিদাবাদের পাশে গনি খানের জেলা মালদহেও একই ফল। ২০১৬ সালে এই জেলায় ১২-র মধ্যে ৮ আসনে জয় পায় কংগ্রেস। ২০১৯ সালের হিসেবে সেটা কমে হয় ৪ আর এ বার শূন্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy