প্রতীকী ছবি।
অতি দম্ভে হত লঙ্কা। জেলায় ১৪ থেকে কংগ্রেসের শূন্যে নেমে আসা কী তারই পরিণতি?
মুর্শিদাবাদের বুকে এত বড় বিপর্যয় এর আগে কখনও দেখেনি জাতীয় কংগ্রেস। ২০১১ সালেও যে জেলায় কংগ্রেস ১৪ টি আসন পেয়েছে, ২০১৬ সালে তৃণমূলের ব্যপক উত্থানেও নিজের ১৪টি কেন্দ্র ধরে রেখেছে কংগ্রেস, মাত্র ৫ বছরের ব্যবধানে সেই জেলায় এমন ফল কী করে হয়?
কেউ বলছেন “উওমেন মেড ডিজাস্টার।” তিনি ঘাঁটি গাড়লেন, থাকলেন, প্রচার সারলেন। কংগ্রেসকে এ জেলায় খোঁকলা করে দিয়ে গেলেন তার তিন দিনের প্রচারে মানুষের ভরসা টেনে।। অথচ বিজেপির কিন্তু সেই অর্থে কোনও ক্ষতিই হল না।
এমন নয় যে সারা রাজ্যের নির্বাচনে বিশাল কোনও সাফল্য এসেছে এবারে কংগ্রেসের ঝুলিতে? কিন্তু মুর্শিদাবাদের গড়ে কংগ্রেসকে বহু আসনেই তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে ঠেলে ফেলেছে বিজেপি।
কিছুদিন আগেও যে সংখ্যালঘু ভোট কিছুটা হলে কংগ্রেসে আস্থা রেখেছিল এই মুহূর্তে আর তার ছিটেফোঁটাও অবশিষ্ট রইল না জেলায় কংগ্রেসের। ৩০ বছরের দলের বিধায়ক লালগোলায় আবু হেনা ধরাশায়ী, ভয়াবহ বিপর্যয়ে পর্যদুস্ত ২৫ বছরের কংগ্রেস বিধায়ক ফরাক্কার মইনুল হকের মত নেতারা।
মইনুল বলছেন, “বিজেপির বিরুদ্ধে সংখ্যালঘু ভোটকে কংগ্রেসের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিতে বার বার নিজেকেই ভরসার জায়গা হিসেবে তুলে ধরেছেন। তা বলে এ ভাবে হারব?’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy