সামশেরগঞ্জের কংগ্রেস প্রার্থী মহম্মদ রেজাউল হক এবং সিপিএম প্রার্থী মোদাস্সর হোসেন। নিজস্ব চিত্র।
অধীর চৌধুরীর গড়ে জোটে জট অব্যাহত। মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ বিধানসভা নিয়ে সমাধান সূত্রের সন্ধান মেলেনি এখনও। কংগ্রেস এবং সিপিএম, দু’পক্ষই এখনও অনড় অবস্থানে। অন্যদিকে, নওদা আসনে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করার জন্য দুই নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলী।
সামশেরগঞ্জে সিপিএম প্রার্থী মোদাসসর হোসেন থাকবেন। প্রার্থী প্রত্যাহার করা হবে না বলে বুধবার জানালেন মুর্শিদাবাদ জেলা সিপিএমের সম্পাদক নৃপেন চৌধুরী। বহরমপুরে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, ‘‘সংযুক্ত মোর্চার পক্ষ থেকে সামশেরগঞ্জে প্রার্থী দেওয়া হয়েছে সেই প্রার্থী পদ প্রত্যাহার করা হবে না।’’ সামশেরগঞ্জে ইতিমধ্যেই মহম্মদ রেজাউল হককে প্রার্থী করেছে কংগ্রেস।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের হিসেবে সামশেরগঞ্জে প্রথম স্থানে আছে কংগ্রেস। দ্বিতীয় তৃণমূল। তবে মুর্শিদাবাদ জেলায় সংযুক্ত মোর্চার সমর্থনে ভোট প্রার্থী হিসেবে আগেই নাম ঘোষণা করা হয় মোদাসসর হোসেন নাম, সম্প্রতি সামসেরগঞ্জে কংগ্রেস প্রার্থী নাম ঘোষণা করা হয়। তারপর তৈরি হয় মুর্শিদাবাদ জেলাতে জোটে জট। নৃপেন জানিয়েছেন, মুর্শিদাবাদ জেলার ২২টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৬টি-তে লড়াই করবে সিপিএম। বাকি আসনে কংগ্রেসকে সমর্থন করা হবে।
নওদা বিধানসভা কেন্দ্রে সংযুক্ত মোর্চার তরফে প্রার্থী করা হয়েছে কংগ্রেসের মোশারফ হোসেনকে। সদ্য তৃণমূল থেকে কংগ্রেসে যোগ দেওয়া মোশারফকে প্রার্থী হিসেবে মানা সম্ভব নয় বলে দাবি তুলেছে স্থানীয় সিপিএমের একাংশ। বিদ্রোহী শিবিরের দুই নেতা তথা সিপিএমের জেলা কমিটির সদস্য গোরাচাঁদ বসু এবং শমীক মণ্ডলকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত দু’জন সাংবাদিক বৈঠকে ঘোষণা করেছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী মোশারফ হোসেনকে মানা হবে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy