উত্তর কাঁথির জনসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
জমজমাট প্রচার শুরু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। উত্তর কাঁথিতে মারিশদায় রবিবার দ্বিতীয় জনসভা তাঁর। হেলিকপ্টারে বাসস্ট্যান্ডের মাঠে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী। পূর্ব মেদিনীপুরে প্রথম দফা ভোটের আগে শেষ রবিবারের প্রচার। মোট তিনটি জনসভা করার কথা মমতার। এর আগে দক্ষিণ কাঁথিতে প্রথম জনসভা করে এসেছেন তিনি। উত্তর কাঁথির সভা শেষে যাবেন নন্দকুমার বিধানসভা কেন্দ্রে প্রচারে। মমতার পাশাপাশি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও রবিবার একাধিক জনসভা করছেন।
মমতা যা বললেন—
২.০৭: তোমরা আমার পা ভেঙে দিয়েছ। ভেবেছ এক পায়ে কিচ্ছু করতে পারব না। ওই এক পায়েই এমন শট মারব বাংলার বাইরে গিয়ে পড়বে: মমতা
২.০৬: বাংলার ডিএনএ পরীক্ষা করবে বলেছে। এত বড় সাহস মোদীর: মমতা
২.০৫: ভারতবর্ষে বেকারত্ব ৪০ শতাংশ বেড়েছে। আর পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্ব ৪০ শতাংশ কমেছে। বিধবা ভাতা এখন থেকে ১৮ বছর বয়স থেকেই।
২.০৩: বিরিয়ানির প্যাকেটে বা পচা ঘোলে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে ভোট গণনায় বাধা দিতে পারে। গণনাকারীরা ঘুমিয়ে পড়লে ওদের লাভ। তাই এখন থেকেই সাবধান করে দিচ্ছি। ভোটের মেশিন নিয়ে খুব সাবধান: মমতা
২.০২: ওঁরা সঙ্গে ১৫-২০টা গাড়ি নিয়ে ঘোরেন। সঙ্গে বন্দুকধারী। যেন এখনই কেউ মেরে ফেলবে। আমি চাই ওঁরা অনেক দিন বাঁচুন। আমার এত ভয় নেই। দুটো গাড়ি নিয়ে ঘুরি। পাইলটও বাজাই না।
২.০১: ‘‘নরেন্দ্র মোদীর মতো এত বড় ডাকাত আর কোথায় আছে?’’ ব্যাঙ্ক, রেল, বিএসএনএল, এয়ার ইন্ডিয়া, জীবনবিমার বেসরকারিকরণ নিয়ে তোপ মমতার।
২.০০: ছোটবেলায় মা শিখিয়েছিলেন, তোমাকে মানুষ করে দিয়েছি এ বার তুমি আমার নয়। তুমি সমাজের: মমতা
১.৫৮: সার্কিট হাউসে থাকলে ভাড়া দিয়ে থাকি। সাংসদের পেনশন নিই না। নিলে কত কোটি টাকা করে ফেলতাম। করিনি। আমি একা মানুষ আমার টাকার দরকার নেই: মমতা।
১.৫৭: আমাকে বিশ্বাস করুন। প্রার্থী যে-ই হোন ভোটটা আমাকে দিন। কারণ সরকার আমি গড়ব।
১.৫৬: বলে কি না আমাকে কাঁথিতে আসতে দেবে না। আমি একটু অন্ধভাবে ভালেবাসি। অন্ধভাবে বিশ্বাস করি। এটা আমার স্বভাব। বলতে পারেন আমি একটু গাধা আছি। আমি একটু বোকা আছি। আমি সহজ সরল মানুষের মতো বিশ্বাস করে ফেলি তাড়াতাড়ি। ঠকে যাই। তবে ঠকেও মজা পাই। কাররণ বিশ্বাসঘাতকদর মুখোশ খুলে যায়। আমার মুখোশ খোলে না। কারণ আমার মুখোশ নেই :মমতা
১.৫৫: আমি হলদি নদীর ধারে বাড়ি করব।
১.৫৫: ‘‘কাঁথিতে আসতে আমাকে অনুমতি নিতে হবে? দিঘায় আসতে আমাকে অনুমতি নিতে হবে? কত বড় নেতা তোমরা? নেতা না ন্যাতা?’’ অধিকারী পরিবারকে কটাক্ষ মমতার।
১.৫৪: দিল্লিতে বিজেপির সরকার, রাবণের সরকার, দানবদের সরকার। গদ্দার, মীরজাফরের সরকার। চোরেরা পকেট ভর্তি টাকা নিয়ে চলে গেল বিজেপিতে। দল কিন্তু, বলেনি এ সব করতে— শুভেন্দু ও শিশিরকে কটাক্ষ মমতার। বললেন, বিজেপিতে না গেলে আমরাই তাড়িয়ে দিতাম।
১.৫৩: দেউচা পচামিতে দ্বিতীয় বৃহত্তম কয়লা খনি করছি। আগামী ১০০ বছর বিদ্যুতের কোনও সমস্যা হবে না। সুলভে বিদ্যুৎ দেব: মমতা
১.৫২: লকডাউনের সময় যত জন আটকে পড়েছেন, তাঁদের হাতখরচ দিয়ে, ট্রেন ভাড়া করে বাড়িতে নিয়ে এসেছি। এমনকি যত দিন না আসতে পেরেছেন হোটেলে থাকার খরচও দিয়েছি: মমতা
১.৫০: আগামী দিনে ৫ লক্ষ কোটি টাকার স্মল স্কেল ইনভেস্টমেন্ট করব পাঁচ লক্ষ ছেলেমেয়ের চাকরি দেওয়া হবে, বললেন মমতা।
১.৪৯: সমস্ত স্তরের মানুষকে সামাজিক সুরক্ষায় নিয়ে এসেছি। ৬০ বছর বয়স হলেই পেনশন পাবে। মেয়ের বিয়ে হলে ২৫ হাজার টাকা পাবে। দরখাস্ত করলেই পাবে।
১.৪৮ : কোভিড পরিস্থিতিতে মার খাওয়া পর্যটন শিল্পের জন্য আমার সরকার ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ব্যাঙ্কঋণের ব্যবস্থা করেছে সরকার। ৫০ শতাংশ সুদ সরকার দেবে।
১.৪৮: দিঘা-কাঁথি রেললাইন আমি ন’মাসে তৈরি করেছিলাম। তারপর হাজার হাজার হোটেল তৈরি হয়েছে।
১.৪৬: তাজপুরে বন্দর হচ্ছে। আরও ২৫ হাজার চাকরি হবে: মমতা
১.৪৫: হলদিয়ায় কেবল ল্যান্ডিং সেন্টার তৈরি হচ্ছে। ২৫ হাজার চাকরি পাবেন স্থানীয়রা: মমতা
১.৪১: কাজু বাদামের জন্য অনেক ক্লাস্টার তৈরি করেছি। আগামী দিনে আরও হবে: মমতা
১.৩৮: কৃষকের জমিতে খাজনা লাগে না। আমি মকুব করে দিয়েছি। শস্যবিমার টাকাও ওঁদের দিতে হয় না। এখন একর প্রতি কৃষকরা সরকার থেকে ৬০০০ টাকা করে পান। আগামী মে মাস থেকে ১০ হাজার টাকা করে পাবেন।
১.৩৬: মেয়েরা বাড়ির সব কাজ করে। কিন্তু ওঁদের হাতে টাকা থাকে না। তাই আমাদের সরকার ঠিক করেছে প্রতি মাসে তাঁদের ৫০০ টাকা করে হাতখরচ দেওয়া হবে। তফশিলি জাতি ও উপজাতিরা ১০০০ টাকা করে পাবেন।
১.৩৪: ৬০ বছরে বাংলায় ১৮ হাজার রাস্তাঘাট হয়েছে। আমাদের ৮ বছরে ৯৫ হাজার কিলোমিটার রাস্তাঘাট তৈরি করেছে আমাদের সরকার, বললেন মমতা।
১.৩৩: রাস্তাঘাটের বিপুল উন্নয়ন হয়েছে। আমি করেছি। আর নাম করেছে গদ্দাররা। নাম না করে মমতার কটাক্ষ অধিকারী পরিবারকে।
১.৩২ কাঁথি হাসপাতালে ৩০০ বেড করে দেওয়া হয়েছে। যে দিন ৫০০ বেড হবে সে দিন ওটা একটা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল হয়ে যাবে, বললেন মমতা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy