নেটমাধ্যমে মানুষকে কৃতজ্ঞতা রত্না চট্টোপাধ্যায়ের।
প্রথম বার ভোটের ময়দানে নেমেই ছক্কা হাঁকিয়েছেন। তাতেই আবেগ ধরে রাখতে পারলেন না বেহালা পূর্বে তৃণমূলের বিজয়ী প্রার্থী রত্না চট্টোপাধ্যায়। নেটমাধ্যমে চিঠি লিখে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন বেহালা পূর্বের মানুষের কাছে। কিন্তু তাতে ‘বৈশাখী হাওয়া’র উল্লেখই নজর কেড়ে নিয়েছে সকলের।
রবিবার অভিনেত্রী পায়েল সরকারকে হারিয়ে বেহালা পূর্বে জয়ী হয়েছেন রত্না, এত দিন যা, তাঁর স্বামী শোভন চট্টোপাধ্যায়ের গড় বলে পরিচিত ছিল। তৃণমূলের হয়ে শুধু জেতাই নয়, ৩৭ হাজার ভোটের বড় ব্যবধানে বিজেপি প্রার্থীকে হারিয়ে আসনটি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে তুলে দিয়েছেন তিনি।
সোমবার এই জয়ের জন্য ফেসবুকে বেহালা পূর্বের বাসিন্দাদের কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। তিনি লেখেন, ‘আজ মনের খোলা জানালায় খুশির বৈশাখী হাওয়া ফেলে আসা অতীতের কিছু ধূসর ক্ষতের উপর প্রশান্তির প্রলেপ দিয়ে গেল। বেহালা পূর্ব থেকে যে বিপুল পরিমাণ সমর্থন পেয়েছি সেটা মানুষের ভালবাসারই প্রতিফলন। এই জয়কে আমি বেহালা পূর্বের সর্বস্তরের মানুষের জয় বলেই চিহ্নিত করলাম’।
চিঠিতে ‘বৈশাখী হাওয়া’র উল্লেখই নজর কেড়েছে সকলের। আক্ষরিক অর্থেই বৈশাখী হাওয়ার ঝাপটায় ওলটপালট হয়ে গিয়েছে তাঁর জীবন। তাই প্রশ্ন উঠছে, নেহাত আবেগের বশে ওই শব্দবন্ধ ব্যবহার করে ফেলেছেন তিনি, নাকি সংসারের চৌহদ্দি থেকে জনপ্রতিনিধি হয়ে ওঠার আগে নিজের অতীত নিয়েই ঈষৎ দুষ্টুমি করেছেন তিনি। উত্তর মেলেনি। তবে বেহালা পূর্বের দায়িত্ব হাতে নেওয়ার আগে সংবাদমাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন, রাজনীতির অ-আ-ক-খ বাবা এবং শোভনের কাছ থেকেই শিখেছেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy