—ফাইল চিত্র।
রাজ্যের সর্বত্র ৫০ জনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করল রাজ্যে সরকার। এর মধ্যে সমস্ত সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, বিনোদন ও শিক্ষামূলক জমায়তেও রয়েছে। এমনকি, ৫০ জনের জমায়েতের জন্যও অনুমতির প্রয়োজন বলে জানালেন মমতা।
পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত শপিং মল, রেস্তোঁরা, পানশালা, সুইমিং পুল, বিউটি পার্লার— সবই বন্ধ থাকবে।
সরকারি অফিসে অর্ধেক অর্থাৎ ৫০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজকর্ম চালানোর নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
করোনা সংক্রমণ রুখতে রাজ্যের সকলকেই আবশ্যিক ভাবে মাস্ক পরতে হবে বলে জানালেন মমতা।
জরুরি ভিত্তিতে এ রাজ্যে আসা সকলকে বাধ্যতামূলক ভাবে ১৪ দিনের নিভৃতবাসে থাকতে হবে।
রাজ্যে এই মুহূর্তে সম্পূর্ণ লকডাউন না হলেও দোকান, বাজার, ব্যাঙ্ক খোলা রাখার বিষয়ে সময়সীমা নির্দিষ্ট করা হয়েছে। জরুরি পরিষেবা ও হোম ডেলিভারিতে কিছু ক্ষেত্রে ছাড় পাওয়া যাবে।
প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টে পর্যন্ত গয়নার দোকান খোলা রাখা যাবে।
করোনা পরিস্থিতিতে বিমান যাত্রীদের কোভিড রিপোর্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বিমানে উঠতে গেলে যাত্রীদের কোভিডের নেগেটিভ রিপোর্ট দেখাতে হবে।
মেট্রো-সহ রাজ্যের সমস্ত সরকারি পরিবহণ ৫০ শতাংশ চালু থাকবে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত রাজ্যের সমস্ত ব্যাঙ্ক খোলা থাকবে, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর।
সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এবং বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে বাজার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy