সৌমিলি মণ্ডল, দেবর্ষি বসাক ও তুহিনরঞ্জন অধিকারী। (বাঁ দিক থেকে)| নিজস্ব চিত্র।
পড়াশোনা করতেই বরাবরই ভালবাসেন। এই ভালবাসা এবং প্রচেষ্টার ফলেই সৌমিলি এই বছর উচ্চ মাধ্যমিকে ষষ্ঠ স্থানে। মেধাতালিকায় মোট ১২জন ষষ্ঠ হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে এক জন নদীয়া জেলার চাকদহের বাসিন্দা সৌমিলি মণ্ডল। বসন্তকুমারী বালিকা বিদ্যাপীঠ থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি। ভবিষ্যতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান অথবা অর্থনীতি নিয়ে পড়তে চান। স্বপ্ন অধ্যাপক হওয়ার। সৌমিলি অবসর সময় গল্পের বই পড়তে, গান গাইতে ভালবাসেন।
দেবর্ষির গল্পটাও আর পাঁচজনের থেকে ভিন্ন নয়। তাঁর বাবা চিকিৎসক, মা ব্যাঙ্ক কর্মী। ছেলে উচ্চ মাধ্যমিকে সপ্তম। রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন বয়েজ হোম হাই স্কুলের ছাত্র দেবর্ষি বসাক চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম দশের মেধাতালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছেন। তিনি থাকেন বেলঘরিয়ায়। এই বছর উচ্চ মাধ্যমিকে মোট ১৩ জন সপ্তম হয়েছেন। সেই তালিকায় ছেলের নাম থাকায় খুশি গোটা পরিবার। এর পরে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চান দেবর্ষি। তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিধায়ক মদন মিত্র।
পাশাপাশি, খুশির মেজাজ ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর থানা এলাকার অধিকারী পরিবারেও। এ বাড়ির তুহিনরঞ্জন অধিকারী চলতি বছর উচ্চ মাধ্যমিকে নবম হয়েছেন। দাসপুর বিবেকানন্দ হাইস্কুল থেকে পড়াশোনা করেছেন তিনি। মোট ১৮ জন এই বছর নবম হয়েছে। তাঁদের সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮। এই তালিকায় তুহিনের নাম থাকায় খুশি গোটা পরিবার। ভবিষ্যতে মহাকাশ বিজ্ঞানী হতে চান তুহিন। এই ফলাফলের কৃতিত্ব শিক্ষক এবং বাড়ির অভিভাবকদেরই দিয়েছেন তুহিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy