সংগৃহীত চিত্র।
কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে আসন ফাঁকা রয়ে গেল ৫৩% এরও বেশি। কেন্দ্রীয় ভাবে স্নাতক স্তরে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ভেরিফিকেশন এবং মপআপ রাউন্ডের প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে চলতি মাসের ৭ তারিখ শনিবার। ইতিমধ্যেই কলেজগুলি পুরনো পদ্ধতিতে নিজস্ব পোর্টালের মাধ্যমে নতুন করে ফাঁকা আসন পূরণের প্রক্রিয়াও শুরু করেছে।
এ বছরই প্রথম কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ক্ষেত্রে স্নাতকস্তরে কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। দু-দফার এই ভর্তি প্রক্রিয়া চলে। তারপরেও দেখা যাচ্ছে আসন ফাঁকা রয়ে গেল ৫৩.১৪ শতাংশ। গত বছরের তুলনায় শূন্য আসনের সংখ্যা শতাংশের নিরিখে সামান্য কমেছে বলে রাজ্য উচ্চ শিক্ষা দফতরের দাবি।
আশুতোষ কলেজের অধ্যক্ষ মানস কবি বলেন, “পুরনো পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া শনিবার সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয়ে গেছে। দেখা যাক সময় শেষে কতজন আরও ভর্তি হয়। লক্ষাধিক পড়ুয়া কেন্দ্রীয় ভাবে পোর্টালে প্রবেশ এবং নাম নথিভুক্তকরণ করেছে, তাহলে তাঁরা শেষ পর্যন্ত কেন ভর্তি হল না? সেই বিষয়টি সরকারের গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। মোট আসন ও বাস্তবে কত পড়ুয়া ভর্তি হচ্ছে তার মধ্যে একটা সামঞ্জস্য রাখতে হবে কাউন্সিলকে। এর জন্য কমিটি গঠন করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।”
রাজ্যের কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভর্তির ক্ষেত্রে স্নাতকস্তরে মোট আসন সংখ্যা রয়েছে ৯,৪৭,৭৮৬। আর কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষের পরে উচ্চশিক্ষা দফতরের তথ্যে উঠে এল ৪,৪৪,০৭৬ জন পড়ুয়া উচ্চশিক্ষার জন্য রাজ্যের কলেজগুলিতে ভর্তি হয়েছে। শিক্ষক মহলের একাংশ মনে করছেন কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করতে যথেষ্ট পরিমাণ সময় নষ্ট হয়েছে। তার ফলে বহু পড়ুয়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে ভর্তি হয়েছে। পাশাপাশি রাজ্য জয়েন্ট এবং সর্বভারতীয় বিভিন্ন পরীক্ষার ফল বের হওয়ায় শেখানও অনেকে চলে গেছে। সুরেন্দ্রনাথ কলেজের অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল কর বলেন, “ভাঙ্গা হাটে আর কত পড়ুয়া ভর্তি হবে। তা নিয়ে আমি চিন্তিত। আমার মনে হয় ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করতে অনেকটাই দেরি করে ফেলেছে উচ্চ শিক্ষা দফতর। তার ফলে বহু পড়ুয়া অন্যত্র চলে গেছে। তাই নাম নথিভুক্ত করেও ভর্তি হয়নি ছাত্র-ছাত্রীরা।”
কেন্দ্রীয় ভাবে প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেছিল ১৬ বিশ্ববিদ্যালয়। ৭,২৩৯ পাঠক্রম পড়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল পড়ুয়াদের। মোট আসন সংখ্যা ৯ লক্ষ ৪৭ হাজার ৭৮৬। কেন্দ্রীয় ভাবে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে ৫ লক্ষ ৭৭ হাজার ৭১১ জন। মোট আবেদনের সংখ্যা ৪৪ লক্ষ ৫২ হাজার ৬২০। মোট আবেদনকারী সংখ্যা হল ৭ লক্ষ ৫২ হাজার ২৬০। সর্বোপরি ৪ লক্ষ ৭৫ হাজার ১৭ জন ভর্তি প্রক্রিয়ার জন্য নির্বাচিত হয়েছিল। ভর্তি প্রক্রিয়ার শেষে দু-ফায় ভর্তি হল ৪ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৬ জন। অর্থাৎ, এখানেও ৩০ হাজার ৯৪১ জন পড়ুয়া সশরীরে ভেরিফিকেশনে অংশগ্রহণ করেনি। যা শতাংশের নিরিখে ৬.৫২।
কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে আসন ফাঁকা রয়ে গেল ৫৩ শতাংশেরও বেশি। কেন্দ্রীয় ভাবে স্নাতক স্তরে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ভেরিফিকেশন এবং মপআপ রাউন্ডের প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে চলতি মাসের ৭ তারিখ, শনিবার। ইতিমধ্যেই কলেজগুলি পুরনো পদ্ধতিতে নিজস্ব পোর্টালের মাধ্যমে নতুন করে ফাঁকা আসন পূরণের প্রক্রিয়াও শুরু করেছে।
এ বছরই প্রথম কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক স্তরে কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। দু'দফায় এই ভর্তি প্রক্রিয়া চলে। তার পরেও দেখা যাচ্ছে, আসন ফাঁকা রয়ে গেল ৫৩.১৪ শতাংশ। গত বছরের তুলনায় শূন্য আসনের সংখ্যা শতাংশের নিরিখে সামান্য কমেছে বলে রাজ্য উচ্চশিক্ষা দফতরের দাবি।
আশুতোষ কলেজের অধ্যক্ষ মানস কবি বলেন, “পুরনো পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া শনিবার সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে। দেখা যাক সময় শেষে কতজন আরও ভর্তি হয়। লক্ষাধিক পড়ুয়া কেন্দ্রীয় ভাবে পোর্টালে প্রবেশ এবং নাম নথিভুক্ত করেছে। তা হলে তারা শেষ পর্যন্ত কেন ভর্তি হল না? সেই বিষয়টি সরকারের গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। মোট আসন ও বাস্তবে কত পড়ুয়া ভর্তি হচ্ছে, তার মধ্যে একটা সামঞ্জস্য রাখতে হবে কাউন্সিলকে। এর জন্য কমিটি গঠন করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।”
রাজ্যের কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে স্নাতক স্তরে মোট আসন সংখ্যা রয়েছে ৯,৪৭,৭৮৬। কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষের পরে উচ্চশিক্ষা দফতরের তথ্যে উঠে এল, ৪,৪৪,০৭৬ জন পড়ুয়া উচ্চশিক্ষার জন্য রাজ্যের কলেজগুলিতে ভর্তি হয়েছে। শিক্ষক মহলের একাংশ মনে করছেন কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করতে যথেষ্ট পরিমাণ সময় নষ্ট হয়েছে। তার ফলে বহু পড়ুয়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে ভর্তি হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি রাজ্য জয়েন্ট এবং সর্বভারতীয় বিভিন্ন পরীক্ষার ফল বেরোনোর পরে সেখানেও অনেকে চলে গিয়েছে।
সুরেন্দ্রনাথ কলেজের অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল কর বলেন, “ভাঙা হাটে আর কত পড়ুয়া ভর্তি হবে, তা নিয়ে আমি চিন্তিত। আমার মনে হয় ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করতে অনেকটাই দেরি করে ফেলেছে উচ্চশিক্ষা দফতর। তার ফলে বহু পড়ুয়া অন্যত্র চলে গিয়েছে। তাই নাম নথিভুক্ত করেও ভর্তি হয়নি ছাত্র-ছাত্রীরা।”
কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তির প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেছিল ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয়। ৭,২৩৯টি পাঠক্রম পড়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল পড়ুয়াদের। মোট আসন সংখ্যা ৯ লক্ষ ৪৭ হাজার ৭৮৬। কেন্দ্রীয় ভাবে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে ৫ লক্ষ ৭৭ হাজার ৭১১ জন। মোট আবেদনের সংখ্যা ৪৪ লক্ষ ৫২ হাজার ৬২০। মোট আবেদনকারীর সংখ্যা ৭ লক্ষ ৫২ হাজার ২৬০। সর্বোপরি ৪ লক্ষ ৭৫ হাজার ১৭ জন ভর্তি প্রক্রিয়ার জন্য নির্বাচিত হয়েছিল। ভর্তি প্রক্রিয়ার শেষে দু'দফায় ভর্তি হল ৪ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৬ জন। অর্থাৎ, এখানেও ৩০ হাজার ৯৪১ জন পড়ুয়া সশরীরে ভেরিফিকেশনে অংশগ্রহণ করেনি। যা শতাংশের নিরিখে ৬.৫২।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy