প্রতীকী ছবি।
গত বছর ঢাক-ঢোল পিটিয়ে পুনরুজ্জীবন পরিকল্পনা ঘোষণার সময় কেন্দ্রের আশ্বাস ছিল, দ্রুত বিএসএনএলের ৪-জি পরিষেবা চালু হবে। রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিকম সংস্থাটির ক্ষুব্ধ কর্মী-অফিসারদের অভিযোগ, কথা রাখেনি সরকার। প্রতিবাদে আজ, ১ অক্টোবর সংস্থার প্রতিষ্ঠা দিবসকে দেশ জুড়ে ‘কালা দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁদের যৌথ সংগঠন অল ইউনিয়ন্স অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েশেন্স অব বিএসএনএলের (এইউএবি)।
কেন্দ্রকে দুষে কর্মীদের তোপ, প্রতিযোগিতার বাজারে সংস্থাটিকে দুর্বল করতে ইচ্ছে করে বাধা তৈরি করা হচ্ছে। আজ অনশনেও বসবেন তাঁরা।
এইউএবি-র অভিযোগ, সংস্থাকে চাঙ্গা করার পরিকল্পনার বছর খানেক পরেও ৪-জি আনতে সাহায্য করেনি কেন্দ্র। উল্টে তার জন্য যন্ত্রাংশ কেনার দরপত্র কেন্দ্রের নির্দেশে বাতিল হয়। সংবাদমাধ্যমের খবর, পরীক্ষা না-করেই কিছু দেশীয় সংস্থার ৪-জি যন্ত্রাংশ ব্যবহারের ভাবনা চলছে। অথচ বেসরকারি সংস্থাগুলি দিব্যি বিদেশি যন্ত্রাংশ কিনে চলেছে।
অনেকেরই যুক্তি, পুরনো দরপত্রেই যন্ত্রাংশ কিনে কিছু টাওয়ারকে ৪-জিতে উন্নীত করা যেত। কিন্তু তা-ও হয়নি। এ ভাবে বিএসএনএলকে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে দিয়ে দুর্বল করে তোলার ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে আশঙ্কা তাঁদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy