—প্রতীকী চিত্র।
ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পের অধীনে একটি প্রকল্প হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ। ভবিষ্যতের কথা ভেবে চাকরিজীবীদের কাছে লগ্নির অন্যতম পছন্দের স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্প হল পিপিএফ। এই প্রকল্পে টাকা রাখলে এক দিকে যেমন মাঝারি মাত্রায় সুদ পাওয়া যায়, তেমনই মেলে আয়কর ছাড়ের সুযোগ। মেয়াদ শেষে যে অর্থ এবং সুদ পাওয়া যায় তার উপরে লগ্নিকারীদের কোনও কর দিতে হয় না। এই প্রকল্পের মেয়াদ ১৫ বছর। ১৫ বছরের মেয়াদ শেষে আরও ৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে এই প্রকল্প। এই প্রকল্পের অধীনে বছরে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে সুদের পরিমাণ প্রতি মাসে হিসাব করা হয়। তবে বার্ষিক ভিত্তিতে পিপিএফের সুদ চক্রবৃদ্ধিহারে গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে যুক্ত হয়।
তবে আপনি কি জানেন পিপিএফে প্রতি মাসের ৫ তারিখের আগে আপনার টাকা জমা করা উচিত?
আপনি যদি পিপিএফে প্রতি মাসের ৫ তারিখের আগে টাকা জমা না করেন, তা হলে আপনার ক্ষতি হতে পারে। প্রতি মাসে ৫ তারিখের মধ্যে এখানে অর্থ বিনিয়োগ করলে সে মাসের সুদের সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে লাভ হয়। কারণ প্রতি মাসের ৫ তারিখ থেকে ওই মাসের শেষ দিনে অ্যাকাউন্টে যে সর্বনিম্ন অর্থ থাকবে তার উপরে সংশ্লিষ্ট মাসের সুদ পাওয়া যায়।
প্রতি বছরে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে ন্যূনতম ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা রাখা যায়। প্রতি মাসে ৫ তারিখের মধ্যে লগ্নির টাকা জমা দিলে সবথেকে বেশি সুদ পাওয়া যায়। তা না হলে সুদের উপরে প্রভাব পড়ে। ফলে লগ্নিকারীর লোকসান হয়।
ধরা যাক, কোনও ব্যক্তির পিপিএফ অ্যাকাউন্টে ২০১০ সালের ৫ জুলাই ১ লক্ষ টাকা ছিল। ৬ জুলাই আরও ২ লক্ষ টাকা তিনি জমা করলেন। এ ক্ষেত্রে ৫ জুলাই থেকে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে অ্যাকাউন্টে যা সর্বনিম্ন অর্থ ছিল তার উপরে সুদ পাবেন তিনি। কিন্তু ৬ জুলাই যে আরও ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন, তার উপরে সেই মাসে কোনও সুদ পাবেন না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy