এখন প্রায় ১০০০টি সরকারি প্রকল্পে আধার লাগে। প্রতীকী ছবি।
গ্রাহকের সম্মতিতে আধার তথ্য জমা নিলেও, তা ব্যবহারে আগে রাজ্য সরকার কিংবা সংশ্লষ্ট সংস্থাকে তা যাচাই করতে বললেন আধার কর্তৃপক্ষ (ইউআইডিএআই)। যার কারণ, ওই নম্বর ঘিরে বাড়তে থাকা প্রতারণা।
সরকারি প্রকল্প থেকে কোনও পরিষেবার গ্রাহক হওয়া, বহু ক্ষেত্রেই এখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আধার নম্বর কার্যত বাধ্যতামূলক। কিছু বিতর্ক থাকলেও, পরিচয়পত্র থেকে ঠিকানার প্রামাণ্য তথ্য— সব কিছুতেই এর গ্রহণযোগ্যতা এখন সব থেকে বেশি। কিন্তু সূত্রের দাবি, বিভিন্ন প্রতারণার ঘটনায় অভিযুক্তদের ভুয়ো পরিচয়পত্র হিসাবে ভুয়ো আধার নম্বর ব্যবহারের প্রবণতা প্রকাশ্যে এসেছে। তার পরেই সতর্ক করতে মাঠে নেমেছে কেন্দ্র এবং ইউআইডিএআই। সরাসরি কিছু না বললেও বৃহস্পতিবার তারা প্রতিটি ক্ষেত্রে আধার ভিত্তিক পরিচয় যাচাই করে তার পরে ব্যবহারের বার্তা দিয়েছে। বলেছে, যে কোনও ১২ সংখ্যার নম্বর আধার নয়। রাজ্য সরকারগুলিকে তাদের আর্জি, কেউ পরিচয়পত্র হিসাবে এই নম্বর জমা দিলে তা ব্যবহারের আগে ঠিক মতো যাচাই করার নির্দেশ দেওয়া হোক সব সংস্থাকে। খতিয়ে দেখার কাজে যুক্ত সংস্থাগুলিকেও প্রয়োজনীয় নির্দেশ পাঠিয়েছেন আধার কর্তৃপক্ষ।
ইউআইডিএআই বলেছে, যে কোনও ধরনের আধারের (আধার লেটার বা কার্ড, ই-আধার, আধার পিভিসি কার্ড, এম-আধার) ‘কিউআর কোড’-টি ‘এমআধার’ অ্যাপের মাধ্যমে পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে। অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস কিংবা উইন্ডোজ় ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনে আধার কিউআর কোড স্ক্যানার দিয়েও তা দেখা যায়। এখন প্রায় ১০০০টি সরকারি প্রকল্পে আধার লাগে। ১৩৫ কোটিরও বেশি আধার দিয়েছে ইউআইডিএআই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy