(বাঁ দিকে) ইলন মাস্ক, মুকেশ অম্বানী (ডান দিকে)
কৃত্রিম উপগ্রহ ভিত্তিক ইন্টারনেট পরিষেবা দেওয়ার জন্য (স্যাটেলাইট) স্পেকট্রাম বণ্টন নাকি নিলাম করা হবে, তা নিয়ে ক’দিন ধরেই ইলন মাস্কের সঙ্গে জোর টক্কর লেগেছে মুকেশ অম্বানী-সুনীল মিত্তলের। এই আবহেই স্যাট স্পেকট্রাম কী ভাবে দেওয়া হবে, তা নিয়ে পরামর্শ দেওয়ার সময়সীমা সাত দিন বাড়িয়ে ২৫ অক্টোবর করল ট্রাই। নিয়ন্ত্রকটি জানিয়েছে, পরামর্শের প্রেক্ষিতে ১ নভেম্বর পর্যন্ত মন্তব্য করা যাবে।
এই নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই কম সময়ের জন্য সংস্থাগুলিকে স্পেকট্রাম হাতে রাখার ছাড়পত্র দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন টেলিকম মন্ত্রকের ডিজিটাল কমিউনিকেশন কমিশনের সদস্য মণীশ সিন্হা। তাঁর কথায়, ‘‘স্পেকট্রাম যে ভাবেই দেওয়া হোক না কেন, তা যেন ২০ বা ৩০ বছরের জন্য না হয়। বরং দেওয়া হোক কম সময়, ৫-১০ বছরের জন্য।’’ তাঁর মতে, এত দীর্ঘ সময়ের জন্য স্পেকট্রাম দিলে সরকারের ঘরে যেমন সীমিত অর্থ আসে, তেমনই সংস্থাগুলি এই স্পেকট্রাম পুরো ব্যবহারও করতে পারে না। তাঁর কথায়, ‘‘২০১০-এর স্পেকট্রাম নিলামে রাজকোষে এসেছিল ১ লক্ষ কোটি টাকা। তা যদি ১০ বছর বাদে আবার নিলাম হত, তা হলে কয়েকগুণ বেশি টাকা আসত।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy