—প্রতীকী চিত্র।
বেশ কিছু দিন ধরে শিল্পকে চায়ের গুণগত মান উন্নত করতে বলছে টি বোর্ড। চা তৈরির প্রক্রিয়ায় অনুমোদিত কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ে টি বোর্ড এবং শিল্পের সঙ্গে বৈঠক করেছে নিয়ন্ত্রক এফএসএসএআই। নিয়ন্ত্রকের অনুমোদনহীন ও নিষিদ্ধ কীটনাশক কিংবা রাসায়নিক গাছে ব্যবহার করা নিয়ে সতর্কও করা হয়েছে বাগানগুলিকে। দেশে চা শিল্পের সংগঠন আইটিএ-র দাবি, এ সবের জেরে জনমানসে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। অথচ নিয়মমাফিক চায়ের সব পরীক্ষাই করা হয়। তাদের বার্তা, ভারতের চা স্বাস্থ্যের পক্ষে নিরাপদ। তবে পরীক্ষার ব্যবস্থা জোরদার করতে চা পাতা যাচাইয়ের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া তৈরির পাশাপাশি আরও বেশি পরীক্ষাগারের প্রয়োজনীয়তার পক্ষেও সওয়াল করেছে তারা।
সোমবার বিবৃতিতে আইটিএ-র দাবি, চা উৎপাদনকারী থেকে প্রস্তুতকারী ও বিক্রেতা— সব পক্ষই ক্রেতাদের নিরাপত্তার জন্য সব নিয়ম মেনে চলে। প্রায় ৩৩টি রাসায়নিকের পরীক্ষা হয় পাতায়। এফএসএসএআইয়ের দেওয়া তালিকার বাইরের কিছু নিষিদ্ধ রাসায়নিক আছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখা হয়। বিভিন্ন বেসরকারি অডিট সংস্থাও পরিবেশগত মাপকাঠিগুলি খতিয়ে দেখে। তার পরেও চায়ের মান নিয়ে চর্চায় তারা উদ্বিগ্ন।
সূত্র অবশ্য বলছে, এখন কাঁচা পাতা পরীক্ষার কার্যত কোনও ব্যবস্থা নেই। যে কারণে সেই পদ্ধতি নির্ধারণের সওয়াল করেছে আইটিএ। পাশাপাশি পরীক্ষার পরিকাঠামো প্রসারেরও দাবি তুলেছে তারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy