—প্রতীকী চিত্র।
লিজ়ে থাকা সরকারি জমিতে মালিকানা (ফ্রি-হোল্ড) দেওয়ার সিদ্ধান্ত আগেই নিয়েছে রাজ্য। শিল্প-সহ আবাসন এবং অন্যান্য কাজে লিজ়ে নেওয়া জমির ক্ষেত্রে সেই প্রক্রিয়া চালু
হয়েছে। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, প্রাথমিক ভাবে এই সুযোগ নেওয়ার আগ্রহ বেশি আবাসনে। তাই সল্টলেক ও কল্যাণীতে লিজ়ে থাকা বহু আবাসনে দ্রুত একই নীতিতে মালিকানা দেওয়ার পথে হাঁটতে চাইছে রাজ্য। ওই সূত্রের দাবি, মন্ত্রিগোষ্ঠীর বৈঠকে পাশ করিয়ে প্রস্তাব শীঘ্রই কার্যকর করা হতে পারে।
সল্টলেক বা কল্যাণীর বহু জমিতে এমন আবাসন বা ফ্ল্যাট রয়েছে, যেগুলি রাজ্যের থেকে লিজ়ে নেওয়া। সেগুলির হাতবদল বা অন্য যে কোনও কাজে সরকারের সায় নেওয়ার পদ্ধতি লম্বা। প্রশাসনিক পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, মালিকানার অধিকার দেওয়া হলে সেই
জটিলতা তো দূর হবেই। রাজ্যের আয়ও বাড়বে। সরকারি সূত্রে খবর, অন্যান্য এলাকায় ফ্রি-হোল্ড পদ্ধতি ভূমি দফতর পরিচালিত হলেও সল্টলেক-কল্যাণীতে সেই দায়িত্ব থাকবে পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের। এক কর্তার কথায়, “দ্রুত পদক্ষেপ করা হবে।’’
উল্লেখ্য, সরকারি ও আধা সরকারি সংস্থাগুলির লিজ়ে থাকা জমিতে মালিকানার অধিকার নীতি কার্যকর হয়েছে। ফ্লি-হোল্ড হলে মালিক তার ভবিষ্যৎ স্থির করতে পারবেন। ঋণ-সহ নানা সুবিধা পাবেন। সম্প্রতি মন্ত্রিসভার বৈঠকে স্থির হয়, মালিকানার অধিকার চাইলে বাজারদরের ১৫% দিতে হবে।
সরকারি মহলের ব্যাখ্যা, জমির মালিকানা পেতে বহু আবেদন পাচ্ছে রাজ্য। আবাসনে বেশি। বিশেষজ্ঞদের মতে, আবাসনের আবেদন রাজ্যের পক্ষে লাভজনক। তাদের মালিকানা দেওয়া গেলে স্ট্যাম্প-ডিউটি রেজিস্ট্রেশন বাড়বে। তার হাত ধরে আয় বাড়বে রাজ্যের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy