— প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
বাংলাদেশের অস্থিরতা উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। তবে মূল্যায়ন সংস্থার রিপোর্ট বলছে কিছু ক্ষেত্রে তা ভারতের সামনে খুলছে সুযোগও। যার মধ্যে অন্যতম বস্ত্র শিল্প।
কেয়ারএজের সমীক্ষা বলছে, বর্তমান অবস্থায় বাংলাদেশের বিরাট বস্ত্র রফতানি বাজারের অন্তত ১০% ভারতের হাতে আসার রাস্তা চওড়া হয়েছে। কারণ, আন্তর্জাতিক স্তরে যারা বরাবর বাংলাদেশ থেকে জামাকাপড় আমদানি করে, তাদের একাংশ এখন ভারতের দিকে তাকাতে পারে। অনুমান, কমপক্ষে ২০-২৫ কোটি ডলারের (প্রায় ১৬৭৯-২০৯৮.৭৫ কোটি টাকা) বরাত পেতে পারে দেশ। তা ঠিক মতো সরবরাহ করা গেলে তিন-চার মাস বাদে এই অঙ্ক বেড়ে হতে পারে ৩০-৩৫ কোটি ডলার (প্রায় ২৫১৮.৫-২৯৩৮.২৫ কোটি টাকা)।
মূল্যায়ন সংস্থার দাবি, পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশ দ্বিতীয়। ভারত সাতে। ফলে রাজনৈতিক অস্থিরতায় সঙ্কটাপন্ন পড়শি দেশের রফতানি বরাত ভারতের ঝুলিতে এলে তারা বাজার দখল বাড়াতে পারবে। যা কমাবে বাণিজ্য ঘাটতি।
তবে তেমন আশার আলো দেখছেন না এ রাজ্যের ব্যবসায়ীরা। রুপা অ্যান্ড কোং-এর শীর্ষকর্তা রমেশ আগরওয়াল বলেন, ‘‘পড়শি দেশের সঙ্গে টক্কর দেওয়া মুখের কথা নয়। এখানে সেই পরিমাণ পণ্য তৈরির ক্ষমতাই নেই। অবিলম্বে তা না বাড়ালে সুযোগ এলেও নেওয়া যাবে না।’’ ডলার ইন্ডাস্ট্রিজ়ের এমডি বিনোদ গুপ্ত আবার বলছেন, ‘‘বাংলাদেশে পরিস্থিতি শোধরাচ্ছে। ফলে তেমন লাভ হবে বলে মনে হয় না। রফতানির কিছু বরাত নিয়ে কথাও হয়েছিল, কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy