ফাইল চিত্র।
দশ বছর আগে আমেরিকা ইরানের উপরে আর্থিক নিষেধাজ্ঞা জারি করায় কলকাতার ইউকো ব্যাঙ্কই ভরসা হয়ে উঠেছিল ভারতের। দু’দেশের বাণিজ্য চালু রাখতে আর্থিক লেনদেনের জন্য ইরানের একটি ব্যাঙ্ক ইউকো-তে অ্যাকাউন্ট খুলেছিল। ইরান থেকে তেল এবং অন্যান্য পণ্যের আমদানি বাবদ অর্থ সেখানেই জমা পড়ত। আমেরিকা, ইউরোপ রাশিয়ার উপরে আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপানোর পরে ও বিশ্ব বাজারে ব্যাঙ্কিং লেনদেনের সুইফট ব্যবস্থা থেকে রাশিয়ার প্রধান ব্যাঙ্কগুলিকে বাদ দেওয়ায় অর্থ মন্ত্রক তথা রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ককে ফের একই রকম পরিকল্পনার কথা ভাবতে হচ্ছে।
সুইফট ব্যবস্থার মাধ্যমে এক দেশের ব্যাঙ্ক আর এক দেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। ইরানের ক্ষেত্রে ইউকো ব্যাঙ্ককে বেছে নেওয়ার কারণ ছিল, তার সঙ্গে আন্তর্জাতিক দুনিয়ার অন্যান্য ব্যাঙ্কের লেনদেন খুবই কম ছিল। রাশিয়ার ক্ষেত্রেও বিকল্প ব্যবস্থা নিয়ে ভাবনাচিন্তা চলছে।
গত অর্থবর্ষে ভারত-রাশিয়ার বাণিজ্যের অঙ্ক ছিল ৮১০ কোটি ডলার (প্রায় ৬১,০১৭.৩ কোটি টাকা)। ভারত ২৬০ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি করেছিল। আমদানি করে ৫৪৮ কোটির।
কিন্তু রাশিয়ার রুবলের মূল্য এখন যে ভাবে পড়ছে, তাতে নগদ জোগান ও রুবল-টাকার বিনিময় মূল্য নির্ধারণ করা নিয়ে ভাবছে সরকারি মহল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy