প্রতীকী ছবি।
লাফিয়ে বাড়ছে ইস্পাত, সিমেন্ট-সহ যাবতীয় কাঁচামালের দাম। চড়া তেলের কারণে পরিবহণ খরচও অনেকখানি বেড়েছে। আবাসন শিল্পের সংগঠন ক্রেডাইয়ের দেশ জুড়ে চালানো এক সমীক্ষায় বিষয়টি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে নির্মাতা সংস্থাগুলি দাবি, এর ফলে এ বছর ফ্ল্যাট-বাড়ির দাম বাড়তে পারে ১০ থেকে ৩০ শতাংশ।
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, চাহিদার পালে হাওয়া লাগা/ দাম বাড়লে তাকে আশার আলো বলা চলে। কারণ সেটা ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ। গত বছর দ্বিতীয় ঢেউ ফিকে হওয়ার পরে তেমন ইঙ্গিত পেতে শুরুও করেছিল ডেভেলপাররা। কিন্তু আশা ছাপিয়ে এখন মূল্যবৃদ্ধিj আশঙ্কাই চেপে বসছে একাংশের ঘাড়ে। তাদের চিন্তা, আদতে এটা চাহিদা বৃদ্ধির পথে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষত বাজারে যেখানে খাদ্যপণ্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের চড়া দামে এমনিতেই নাস্তানাবুদ সকলে। তার উপরে করোনা বহু মানুষকে আর্থিক ভাবে নিরাপত্তহীন করে তুলেছে। অন্য অংশের অবশ্য ধারণা, সম্ভাব্য ক্রেতাদের অনেকের হাতেই টাকা আছে। তাঁরা ঠিকই কিনবেন।
ক্রেডাই সমীক্ষা চালিয়েছিল ১৩২২ জন ডেভেলপার সংস্থার মধ্যে। ৩৫ শতাংশের দাবি, এ বছর আবাসনের দাম বাড়বে ২০% পর্যন্ত, ২১ শতাংশের আশঙ্কা ৩০% পর্যন্ত। আর ২৫% বলছে, দাম বাড়তে পারে ১০%। ক্রেডাইয়ের প্রেসিডেন্ট হর্ষবর্ধন পতোদিয়া অবশ্য মনে করেন, মূল্যবৃদ্ধির জের চাহিদা বৃদ্ধিতে পড়বে না। তিনি বলেন, ‘‘তা ছাড়া, করোনার প্রভাব নিয়ন্ত্রণে এবং তার মোকাবিলায় সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নেবে বলে আশা করছি।’’ এই পরিস্থিতিতে ফ্ল্যাট-বাড়ির চাহিদা বাড়াতে কেন্দ্রের কাছে গৃহঋণের সুদে আরও কর ছাড়ের মতো আর্জিও জানিয়েছে ক্রেডাই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy