ছবি পিটিআই।
করোনাভাইরাসের মোকাবিলায় লকডাউনের মেয়াদ ৩ মে পর্যন্ত বাড়িয়েছে কেন্দ্র। তবে এরই মধ্যে ২০ এপ্রিল থেকে কিছু আর্থিক কর্মকাণ্ড শুরুর ছাড়পত্র দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এর মধ্যে রয়েছে গ্রামীণ এলাকায় সব রকম শিল্প, নির্মাণ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং ১০০ দিনের কাজ। কেন্দ্রের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে শিল্প মহল জানিয়েছে, এর ফলে অর্থনীতির চাকা ধীর গতিতে হলেও গড়াতে শুরু করবে। নগদ আয় আসবে গ্রামের মানুষ ও পরিযায়ী শ্রমিকদের হাতে। কিন্তু একই সঙ্গে তাদের দাবি, অর্থনীতির স্বাভাবিক গতি ফিরিয়ে আনতে হলে ত্রাণ ছাড়া উপায় নেই।
বণিকসভা ফিকি-র মহাসচিব দিলীপ চেনয়ের মতে, “যে সব ক্ষেত্র ছাড় পেল না এবং যে সব ক্ষেত্র এত দিন বন্ধ থাকল, তাদের জন্য ত্রাণ প্রকল্পের প্রয়োজন।” সিআইআইয়ের ডিরেক্টর জেনারেল চন্দ্রজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশা, পরের দফায় আরও শ্রমনিবিড় ক্ষেত্র ছাড় পাবে।
তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রকেও ৫০% কর্মী নিয়ে কাজ শুরু করার অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্র। একে স্বাগত জানিয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির মঞ্চ ন্যাসকম। কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে আবাসন প্রকল্পের সুবিধা হবে মেনে নিয়েও অ্যানারক প্রপার্টি কনসালট্যান্টের চেয়ারম্যান অনুজ পুরীর বক্তব্য, “লকডাউন ঘোষণার পরে অনেক শ্রমিকই গ্রামে ফিরে গিয়েছেন। তাই কত জন কাজে ফিরছেন তা-ও দেখার। কারণ নির্মাণ ক্ষেত্রে ৪.৪০ কোটি কর্মীর ৮০ শতাংশই পরিযায়ী শ্রমিক।” এই বাজারে আবাসনের ক্রেতা কী ভাবে মিলবে সেই প্রশ্নও উঠেছে। তবে অ্যানারকের রিসার্চ হেড প্রশান্ত ঠাকুর বলছেন, অনেক সংস্থা ডিজিটাল মাধ্যমে বিপণনের কাজ করেছে।
শিল্প তালুক, শিল্প নগরী, এসইজেড ও রফতানি নির্ভর শিল্পকে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে রফতানিকারীদের সংগঠন ফিয়ো-র সভাপতি শরদ কুমার সরাফ বলেন, “এর ফলে ধাপে ধারে প্রায় ৮০% কারখানাই খুলে যাবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy