প্রতীকী ছবি।
করোনায় তলিয়ে যাওয়া হোটেল ব্যবসা উৎসবের মরসুম থেকে কিছুটা ছন্দে ফিরেছিল। ওমিক্রন নতুন করে শঙ্কার মেঘ ছড়ালেও এখনও তার বড়সড় প্রভাব দেখা যায়নি। সে রকম কিছু না ঘটলে মাস ছয়েকের মধ্যে এই ব্যবসার পরিস্থিতি স্বাভাবিক জায়গায় পৌঁছবে বলে আশা অম্বুজা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান হর্ষ নেওটিয়ার। যে কারণে রাজ্যে অম্বুজার হোটেল গড়ার পরিকল্পনাও বহাল। পাশাপাশি অদূর ভবিষ্যতে রাজারহাট আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের পীঠস্থান হয়ে উঠবে বলেও দাবি তাঁর।
পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম ও বিহারে তাদের ছ’টি হোটেল ও অনুষঙ্গিক সম্পত্তি পরিচালনার জন্য অম্বুজা গোষ্ঠী টাটা গোষ্ঠীর ইন্ডিয়া হোটেলসের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছে। অম্বুজা গোষ্ঠী লগ্নি করছে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। রাজারহাটের তাদের ইকো পার্ক সংলগ্ন কনভেনশন সেন্টারটি এ মাসে চালু হয়েছে। এক বছরে সেখানে হবে হোটেল-ও।
কিন্তু করোনা আবহ এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি নির্ভর জীবনযাত্রার জেরে হোটেল ও কনভেনশন সেন্টারগুলির ভবিষ্যৎ ব্যবসার সম্ভাবনা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। হর্ষের যদিও দাবি, সামাজিক ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনেই এই সব পরিকাঠামোর চাহিদা আগামী দিনেও থাকবে। শিল্প সম্মেলনেরও গুরুত্ব বাড়বে। নতুন কোনও জটিলতা তৈরি না হলে ২০২২ সালের মাঝামাঝি থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। বস্তুত, রাজারহাটে আন্তর্জাতিক মানের সম্মলেন কেন্দ্র — বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টার গড়েছে রাজ্য। হর্ষের দাবি, কোনওটি কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। বরং সেই পরিসর বাড়লে সেই বিপুল পরিকাঠামো বিশ্ব মানচিত্রে রাজ্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তাঁর সঙ্গে সহমত পোষণ করেন তাজ বেঙ্গলের (কলকাতা) এরিয়া ডিরেক্টর বিজয় শ্রীকেন্ট-ও।
সেই সূত্রেই রাজারহাটকে কেন্দ্র করে আগামী দিনে বিশ্ব মানের শিল্প সম্মেলনের আয়োজনের জরুরি পরিকাঠামো— একাধিক হোটেল ও কনভেনশন সেন্টারের প্রয়োজনীয়তা বাড়বে, মত হর্ষের। বস্তুত, রাজারহাটে আন্তর্জাতিক মানের সম্মলেন কেন্দ্র — বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টার গড়েছে রাজ্য। হর্ষের দাবি, কোনওটি কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। বরং সেই পরিসর বাড়লে সেই বিপুল পরিকাঠামো বিশ্ব মানচিত্রে রাজ্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy