—প্রতীকী ছবি।
লকডাউন শিথিল হতেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে পণ্য ও পরিষেবার চাহিদা বাড়ছে। কিছুটা হলেও ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে গাড়ির বাজার। উৎসবের মরসুমে বিক্রিবাটাও খারাপ হয়নি। কিন্তু মূল্যায়ন সংস্থা ইন্ডিয়া রেটিংস অ্যান্ড রিসার্চের বক্তব্য, ডিলারদের হাতে এখনও যথেষ্ট গাড়ি জমে রয়েছে। ফলে আগামী দু’তিন মাসে সংস্থাগুলির থেকে গাড়ি কেনা কমাবে তারা। ফলে কমবে গাড়ির পাইকারি বিক্রি। বিশেষ করে যাত্রিবাহী এবং দু’চাকার গাড়ি। যদিও সামগ্রিক ভাবে গাড়ি শিল্পের পা বৃদ্ধির গণ্ডিতেই থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছে তারা। উল্লেখ্য, গাড়ি সংস্থাগুলির সংগঠন সিয়াম আগেই জানিয়েছিল, ২০১৮ সালের বিক্রিতে পৌঁছতে এখনও তিন-চার বছর অপেক্ষা করতে হবে।
গত প্রায় দু’বছর ধরে গাড়ির বাজারে ভাটার টান। এ বার উৎসবের মরসুমের আগে লকডাউন শিথিল হওয়ার ফলে বিক্রিবাটা ফের বাড়বে বলে আশা করেছিল গাড়ি সংস্থাগুলি। মূল্যায়ন সংস্থাটির ব্যাখ্যা, গত অগস্ট থেকে সংস্থাগুলি উৎপাদন বাড়াতে থাকে। যাত্রিগাড়ি এবং দু’চাকার গাড়ির উৎপাদন এক বছর আগের তুলনায় যথাক্রমে ৩২% এবং ৪০% বাড়ায় তারা। ক্রেতারা শোরুম থেকে গাড়ি কিনলেও নথিভুক্তিকরণের পরিসংখ্যানে স্পষ্ট যে গাড়ির খুচরো বিক্রি করোনা পরিস্থিতির আগের জায়গায় এখনও পৌঁছয়নি। ফলে ডিলারদের হাতে এখনও প্রচুর গাড়ি জমে রয়েছে। ফলে আগামী দু’তিন মাস তারা সংস্থাগুলির কাছ থেকে কম গাড়ি কিনবে। ইন্ডিয়া রেটিংস অ্যান্ড রিসার্চের রিপোর্ট অনুযায়ী, ডিলারদের হাতে গড়ে ৩৫-৪০ দিনের যাত্রিগাড়ি মজুত রয়েছে। দু’চাকার গাড়ি রয়েছে ৫০-৫৫ দিনের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy