ছবি সংগৃহীত।
আলাদা করে প্রতিটি ক্রেতার কাছে পৌঁছে এজেন্ট মারফত পণ্য বিক্রিই অ্যামওয়ে, হার্বালাইফের মতো প্রত্যক্ষ বিপণন সংস্থার (ডিরেক্ট সেলিং) ব্যবসার মন্ত্র। করোনার ঢেউ কাটিয়ে তারা ছন্দে ফিরেছে অনলাইন ডেলিভারি মারফত সেই চাহিদা পূরণ করে। তাদের সংগঠন ইন্ডিয়ান ডিরেক্ট সেলিং অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রিনি সান্যাল ও ভাইস চেয়ারম্যান রজত বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পণ্যের (ওয়েলনেস) প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বেড়েছে। বিক্রির স্বাভাবিক পদ্ধতির পাশাপাশি বিক্রেতা বা এজেন্টরা দ্রুত অনলাইন ডেলিভারির মতো জোগান-শৃঙ্খলকে কাজে লাগিয়ে পণ্য সরবরাহের কৌশল নেওয়াতেও ব্যবসার চাকা ঘোরানো সহজ হয়েছে।
সংগঠনের হিসাবে, সংস্থাগুলির ৬০% পণ্য ‘ওয়েলনেস’ তালিকাভুক্ত। তার চাহিদা বেড়েছে প্রায় ২০%। আশা, ২০১৯-২০ সালের চেয়ে (১৬,৭৭৬ কোটি টাকা) ২০২০-২১ সালে এই ব্যবসা ১০% বাড়বে। এই ব্যবসার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ দেশে দ্বিতীয়। ২০১৯-২০ সালে ১১.৪% হয়েছে এ রাজ্যে। কর বাবদ রাজ্যের কোষাগারে ২৮০ কোটি টাকা এসেছে এই ক্ষেত্র থেকে। বিক্রেতা ৪.৯০ লক্ষ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy