প্রতীকী ছবি।
সব কিছু ঠিক থাকলে ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চালু হতে পারে তাজপুর গভীর সমুদ্র বন্দর। বন্দর নির্মাণের দায়িত্ব কোন সংস্থা পাবে, তা মাস তিনেকের মধ্যে চূড়ান্ত হবে বলে আশা রাজ্যের। মঙ্গলবার মার্চেন্টস চেম্বারের সভায় এ কথা জানান রাজ্য শিল্পোন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যান রাজীব সিংহ।
রাজ্যে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব বহু দিনের। এ নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য চাপান উতোরও কম হয়নি। কেন্দ্র একাধিক বার আগ্রহ দেখালেও শেষে রাজ্য জানায়, তারা একাই এই বন্দর গড়বে। এ জন্য জমিও দিয়েছে তারা।
পশ্চিমবঙ্গে শিল্প পরিকাঠামোয় উন্নতির সাফল্য দাবি করতে গিয়ে এ দিন প্রাক্তন মুখ্যসচিব তথা নিগমের বর্তমান চেয়ারম্যান রাজীব জানান, বন্দর তৈরির জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে যে আগ্রহপত্র চাওয়া হয়েছিল তা জমার শেষ দিন ৩১ জানুয়ারি। অনেক সংস্থা ইতিমধ্যেই আগ্রহ দেখিয়েছে, দাবি প্রাক্তন শীর্ষ আমলার। এর পরেই তিনি বলেন, তাঁদের আশা আগ্রহপত্র খতিয়ে দেখে মাস তিনেকের মধ্যেই যোগ্য সংস্থা বাছার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে এবং নির্বাচিত সংস্থাকে কাজের বরাত দেওয়ার তিন বছরের মধ্যে বন্দর তৈরি হবে। বণিকসভার কর্তাদের উদ্দেশে রাজীবের বার্তা, ‘‘পণ্য পরিবহণের জন্য তখন ধামড়া বা হলদিয়া বন্দরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না।’’
অন্য দিকে, ডিভিসি-র এলাকায় রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার বিদ্যুতের মাসুল হার বেশি পড়ে বলে এর আগে তাতে সুরাহার আর্জি জানিয়েছিল রাজ্যের শিল্প মহল। রাজীব এ দিন জানান, এই সব এলাকায় শিল্লোন্নয়ন নিগম, ক্ষুদ্র শিল্পোন্নয়ন নিগম ও শিল্প পরিকাঠামো উন্নয়ন নিগমের শিল্প তালুকে সংস্থাকে ডিভিসি-র দামেই বিদ্যুৎ দেবে রাজ্যের বণ্টন সংস্থা। এ নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। অতিমারির আবহ কাটিয়ে আগামী এপ্রিলে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজ়নেস সামিট হওয়ার ব্যাপারেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy