ছবি পিটিআই।
গত চার মাস রান্নার গ্যাসে কেন্দ্রকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে না বলে জানিয়েছিল তেল মন্ত্রক। ভর্তুকি ‘প্রত্যাহারে’ তাদের কত আয় হল, অর্থমন্ত্রীর কাছে লিখিত ভাবে জানতে চেয়েছিলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গাঁধী। অর্থ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর সেই প্রশ্ন এড়ালেন। শুধু বললেন, বিশ্ব বাজারে তেলের চড়া দামের আঁচ থেকে আমজনতাকে রেহাই দিতে ভর্তুকির সিলিন্ডারের (বছরে ১২টি) দাম নিয়ন্ত্রণ করে সরকার। তবে ভর্তুকিহীন সিলিন্ডারের বাজার দর ঠিক করে তেল সংস্থাগুলি।
কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ, অগস্ট থেকে ভর্তুকির সিলিন্ডারের দাম বাড়ানোয় ও ভর্তুকিহীনের দাম কমায়, দু’টির ফারাক নেই বহু জায়গায়। ফলে ভর্তুকিও বন্ধ। কিছু অঞ্চলে ফারাক এত কম যে, ভর্তুকি কয়েক টাকা। ভর্তুকির সিলিন্ডারের দাম বাড়ার কথা না-বললেও, ফারাক কমায় ভর্তুকি দিতে হচ্ছে না, বলেছিল তেল মন্ত্রকও।
এ দিকে, আগের দু’বছরের চেয়ে ২০১৯-২০ সালে পেট্রলে উৎপাদন শুল্ক থেকে কেন্দ্রের আয় বেড়েছে বলে জানান অনুরাগ। তেলমন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেছেন, এপ্রিল-জুলাইয়ে তেল আমদানির খরচ দুই-তৃতীয়াংশ কমেছে। ফলে উঠেছে প্রশ্ন, তার পরেও দেশে দাম কমাল না কেন্দ্র!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy