Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
E-Commerce

ভুল বুঝিয়ে বিক্রি রুখতে নির্দেশিকা

বিশ্ব জুড়ে ক্রেতাদের আতঙ্কের কারণ এখন ‘ডার্ক প্যাটার্ন’। যা নেটে বিশেষ সংযোগের ব্যবস্থা। তৈরি শুধু কৌশলে তাঁদের বোকা বানাতেই। মূলত ই-কমার্স সাইটকে ব্যবহার করে এগুলি।

An image of Online Shopping

—প্রতীকী চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৬:১৪
Share: Save:

ই-কমার্স সাইটে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং ভুল বুঝিয়ে পণ্য-পরিষেবা বিক্রি আটকাতে উদ্যোগী হল কেন্দ্র। এ জন্য সম্প্রতি নির্দেশিকা জারি করেছেন ক্রেতা সুরক্ষা কর্তৃপক্ষ (সিসিপিএ)। বলা হয়েছে, অনলাইনে পণ্য ও পরিষেবা বেচে, এমন সমস্ত সংস্থা আসবে এর আওতায়। নিয়ম ভাঙলে ক্রেতা সুরক্ষা আইন অনুসারে অভিযুক্তকে জরিমানা করা হবে।

বিশ্ব জুড়ে ক্রেতাদের আতঙ্কের কারণ এখন ‘ডার্ক প্যাটার্ন’। যা নেটে বিশেষ সংযোগের ব্যবস্থা। তৈরি শুধু কৌশলে তাঁদের বোকা বানাতেই। মূলত ই-কমার্স সাইটকে ব্যবহার করে এগুলি। অভিযোগ, কেনাকাটার পরে সাইট ছাড়ার সময় ‘ডার্ক প্যাটার্ন’ ক্রেতার অনিচ্ছা সত্ত্বেও বাড়তি পণ্য বা পরিষেবা কিনতে বাধ্য করে। কখনও ‘দানের’ কথা বলে লোক ঠকানো হয়।

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নেটে ক্রেতাদের ইচ্ছে ও আচরণকে প্রভাবিত করে বাড়তি খরচ করতে বাধ্য করে, এমন সমস্ত ব্যবস্থাই পড়বে ‘ডার্ক প্যাটার্ন’-এর আওতায়। যেমন, পণ্য কেনার পরে টাকা মেটানোর সময়ে বাড়তি পণ্য বিলে জুড়ে দেওয়া (বাস্কেট স্নিকিং), ইচ্ছা না থাকলেও পরিষেবা বা পণ্য নিতে বাধ্য করা এবং সে জন্য প্রভাবিত করা (ফোর্সড অ্যাকশন) ইত্যাদি। এই ধরনের ১৩টি উপায়কে চিহ্নিত করেছে সিসিপিএ।

ক্রেতা সুরক্ষা সচিব রোহিত কুমার সিংহ বলেন, অনলাইনে কেনাকাটা যত বাড়ছে, ততই ক্রেতাদের সুরক্ষা কমছে। নির্দেশিকার ফলে বিক্রেতা, ক্রেতা, ই-কমার্স সংস্থা, নিয়ন্ত্রকের কাছে ডার্ক প্যাটার্ন কী, কোনটা গ্রহণযোগ্য এবং কোনটা নয়, তা স্পষ্ট হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

অন্য বিষয়গুলি:

E-Commerce Online Shopping Central Government
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy