৩০ নভেম্বর এনএএ-র মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতীকী ছবি।
জিএসটি ব্যবস্থায় বেআইনি মুনাফা সংক্রান্ত তদন্ত ও তার মীমাংসার দায়িত্বে রয়েছে ন্যাশনাল অ্যান্টি প্রফিটিয়ারিং অথরিটি (এনএএ)। সরকারি সূত্রের খবর, আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে তাদের বদলে ওই দায়িত্ব পালন করবে ভারতের প্রতিযোগিতা কমিশন। ৩০ নভেম্বর এনএএ-র মেয়াদ শেষ হচ্ছে। নতুন ব্যবস্থা সম্পর্কে এ মাসেই বিজ্ঞপ্তি জারি করতে পারে অর্থ মন্ত্রক।
২০১৭ সালের নভেম্বরে জিএসটি আইনের ১৭১এ ধারায় এনএএ গঠন করা হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল, নতুন পরোক্ষ কর ব্যবস্থায় কমে যাওয়া করের সুযোগ নিয়ে যাতে কোনও সংস্থা বাড়তি মুনাফা করতে না পারে। সেই অনুপাতে যেন কমানো হয় দাম। প্রথমে দু’বছরের জন্য এই কর্তৃপক্ষ তৈরি করা হয়। তার পরে দু’বার বাড়ানো হয় এনএএ-র কাজের মেয়াদ। শেষ বার গত বছরের সেপ্টেম্বরে জিএসটি পরিষদের ৪৫তম বৈঠকে মেয়াদ বাড়ানো হয় আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। ঠিক হয়, প্রতিযোগিতা কমিশন এর পর ওই কাজ করবে।
সূত্রের খবর, বেআইনি মুনাফা সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্তের জন্য প্রতিযোগিতা কমিশনে আলাদা একটি বিভাগ তৈরি করা হবে। গ্রাহকদের অভিযোগের তদন্ত করবে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব অ্যান্টি প্রফিটিয়ারিং (ডিজিএপি)। প্রতিযোগিতা কমিশনের কাছে রিপোর্ট পেশ করবে তারা। এখন রাজ্যস্তরে অভিযোগগুলি বাছাই করে ডিজিএপি-তে পাঠানো হয়। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে সংস্থাকে অতিরিক্ত মুনাফা ফেরাতে হয় ক্রেতাদের। সমস্ত ক্রেতাকে চিহ্নিত করা না গেলে সেই টাকা ক্রেতা কল্যাণ তহবিলে জমা পড়ে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy