প্রতীকী ছবি।
কাল, বুধবার জুলাই-সেপ্টেম্বরে ভারতের জিডিপির পরিসংখ্যান প্রকাশ হওয়ার কথা। তার আগে বৃদ্ধির সম্ভাব্য ফলাফল সম্পর্কে দ্বিমত সংশ্লিষ্ট মহল!
অর্থনীতির চাকায় গতি ফেরার পাশাপাশি, নিচু ভিতের সুবিধার ফলে এপ্রিল-জুনে বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছিল ১৩.৫%। এ দফার ছবি যে অন্য রকম হবে, সে ব্যাপারে সমস্ত মহলই এক মত। কিন্তু স্টেট ব্যাঙ্কের আর্থিক গবেষণা শাখা এসবিআই রিসার্চের মত, তা নামতে পারে ৫.৮ শতাংশে। আর গত ২২-২৮ নভেম্বর ৪৩ জন অর্থনীতিবিদের মধ্যে ভোটাভুটি করে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, তা হতে পারে ৬.২%। সোমবার গোটা অর্থবর্ষের বৃদ্ধির পূর্বাভাস ৭.৩% থেকে ৭ শতাংশে নামিয়েছে মূল্যায়ন সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। তবে ফিচ জানিয়েছে, উঁচু সুদ সত্ত্বেও ভারতে ঋণ বৃদ্ধির হার ১৩.৫% হতে পারে। যা চাহিদা মাথা তোলারও লক্ষণ।
এসবিআই রিসার্চের বক্তব্য, জুলাই-সেপ্টেম্বরে প্রথম সারির সংস্থাগুলির ফলাফল ভাল হলেও ব্যাঙ্কিং এবং আর্থিক ক্ষেত্র বাদে অন্যান্য সংস্থার সামগ্রিক কার্যকরী মুনাফা ১৪% কমেছে। যা এক বছর আগে ৩৫% বেড়েছিল। কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির বিরূপ প্রভাব পড়েছে শিল্পে। যার ফল বোঝা যাবে জিডিপির রিপোর্টে প্রকাশ পেলেই। রয়টার্সের রিপোর্টেও সতর্কবার্তা, প্রতিকূল বিশ্ব অর্থনীতির কারণে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্তও অনেকটা অমসৃণ পথ পার হতে হবে ভারতকে।
অনেকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন, কাজের অবস্থাও উদ্বেগে রেখেছে কেন্দ্রকে। উপদেষ্টা সংস্থা সিএমআইই জানিয়েছে, ২৭ নভেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে শহরাঞ্চলে বেকারত্বের হার চড়েছে ৯.৩৩ শতাংশে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy