জিডিপি মাথা তুলেছে ৭.২% হারে। প্রতীকী চিত্র।
গত অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ছাপিয়ে গিয়েছে যাবতীয় প্রত্যাশাকে। জিডিপি মাথা তুলেছে ৭.২% হারে। লোকসভা নির্বাচনের এক বছর আগে যা মোদী সরকারকে বাড়তি অক্সিজেন দিতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। আর সেই পরিসংখ্যান প্রকাশের দিনেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জমানার সংস্কার এবং আর্থিক অগ্রগতির প্রশংসা করল আমেরিকার ব্রোকারেজ সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলি। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, বিদেশি মূল্যায়ন বা ব্রোকারেজ সংস্থাগুলি অর্থনীতির সূচকগুলি সম্পর্কে সমালোচনামূলক রিপোর্ট প্রকাশ করলে সাধারণত তাদের মূল্যায়ন পদ্ধতিকে ‘বাস্তবের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়’ বলে দেগে দেয় কেন্দ্র। তবে এ ক্ষেত্রে কি উল্টো রাস্তায় হেঁটে বৃদ্ধির পরিসংখ্যানের সঙ্গে মর্গ্যান স্ট্যানলির রিপোর্টকেও প্রচারের হাতিয়ার করবে তারা?
বুধবার ব্রোকারেজ সংস্থাটি দাবি করেছে, ২০১৩ সালের পর থেকে মোদীর আমলে ভারতীয় অর্থনীতির উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। হয়ে উঠেছে এশিয়া এবং বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির অন্যতম চালিকাশক্তি। তাদের বক্তব্য, ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় দ্রুততম বৃদ্ধির অর্থনীতি। গত আড়াই দশক ধরে এখানকার শেয়ার বাজারও অন্যতম শক্তিশালী। কিন্তু তা সত্ত্বেও অনেক সময়ে সমালোচনা হয় যে, ভারত তার সম্ভাবনা অনুযায়ী এগোতে পারছে না। কিন্তু সমালোচকেরা এ দেশের সংস্কারমূলক পদক্ষেপের দিকগুলিকেই এড়িয়ে যান।
ভারতে গত এক দশকের ১০টি ‘বড়’ পরিবর্তন লিপিবদ্ধ করা হয়েছে রিপোর্টে। শুরুতে রাখা হয়েছে কর্পোরেট করের হার কমানোকে। তার পরে পরিকাঠামোয় লগ্নি, জিএসটি চালু, ডিজিটাল লেনদেন ইত্যাদি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy