বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে শব্দদূষণ, সাধারণ মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতির কারণ হয়ে উঠেছে। শব্দদূষণের ফলে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়ার পাশাপাশি তার থেকেও নানাবিধ শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। কানের মধ্যে তিনটি ভাগ আছে —বহিঃকর্ণ, মধ্যকর্ণ ও অন্তঃকর্ণ। এই অন্তঃকর্ণই আমাদের শুনতে সাহায্য করে। তাই অন্তঃকর্ণ কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমাদের শ্রবণশক্তি হ্রাস পায়। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ৪৫ ডেসিবেল শব্দের মধ্যে তিন থেকে চার ঘণ্টা একটানা থাকলে শ্রবণশক্তি হ্রাস পায়।
এই বিষয়ে আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন প্রফেসর এবং এইচপি ঘোষ হাসপাতালের ‘ইএনটি’ বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট চিকিৎসক অশোক কুমার সাহা বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
বিশদে জানতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন:
শ্রবণশক্তি হ্রাস পাওয়ার কারণ কী? আলোচনায় চিকিৎসক অশোক কুমার সাহা
চিকিৎসক অশোক কুমার সাহা জানিয়েছেন, “শুধু শব্দদূষণের ফলেই যে শ্রবণক্ষমতা কমে যায়, তা নয়। এমন কিছু ওষুধ আছে যেগুলিও নিয়মিত সেবন করলে শ্রবণক্ষমতার হ্রাস ঘটে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এই ধরনের ওষুধগুলিকে বলে ‘অটোটক্সিক ড্রাগ’।
চিকিৎসক সাহা আরও বলেছেন, “জন্মগত কারণেও অনেকের শ্রবণশক্তি হ্রাস পায়। সন্তান গর্ভে থাকাকালীন অবস্থায় যদি মা ‘অটোটক্সিক ড্রাগ’ সেবন করেন, সে ক্ষেত্রেও জন্মগতভাবেই শ্রবণক্ষমতা কমে যায়। তাই গর্ভধারণের সময় এই দিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।”
হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩৬৬৩৪৬৬৩৪
বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://hpghoshhospital.com/
এই প্রতিবেদনটি ‘এইচপি ঘোষ হাসপাতাল’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।