টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি
‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’র ‘স্কুল অফ দ্য ফিউচার’-এর প্রথম বর্ষের বি.টেক শিক্ষার্থীরা ‘গুগ্ল এডুকেশন লিডারশিপ সামিট’-এর সময় গুগ্লের গুরগাঁও অফিসে তাঁদের যুগান্তকারী অ্যাপগুলি প্রদর্শন করে। এই উদ্ভাবনী প্রদর্শনীটি ২১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল। শিক্ষার্থীদের এই অসামান্য কৃতিত্বে যথেষ্ট গর্বিত ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’।
৬৫০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১০ জনকে তাঁদের এই উদ্ভাবনী অ্যাপ প্রদর্শনের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল, যা সম্পূর্ণ রূপে গুগ্লের টুল ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছিল। এই স্বীকৃতি প্রযুক্তি বিদ্যায় টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির অবস্থানকে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। বিগত মাসেই এই প্রতিষ্ঠান ভারতের প্রথম গোষ্ঠীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে, যা গুগ্ল ক্লাউড কেস স্টাডিতে দেখানোও হয়েছে। গুগ্লের অফিসিয়াল ক্লাউড প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয়েছে যে, কী ভাবে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি গুগ্ল ক্লাউড সলিউশনের রূপান্তরকারী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটিয়েছে। কেস স্টাডিতে বলা হয়েছে যে, কী ভাবে এই প্রতিষ্ঠানটি ১৫,০০০ শিক্ষার্থীকে মাত্র ২০ দিনের মধ্যে গুগ্ল ইকোসিস্টেমে যোগদান করিয়েছে।
গুগ্লের গুরগাঁও ক্যাম্পাস ভ্রমণ করার পর শিক্ষার্থীরা তাঁদের অ্যাপ প্রদর্শন করে। এখানে একটি ‘ফায়ারসাইড চ্যাট’-এরও আয়োজন করা হয়েছিল। যেখানে উপস্থিত ছিলেন টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের চিফ ইনোভেশন অফিসার মেঘদূত রায়চৌধুরী, ইয়েনেপোয়া ইউনিভার্সিটির সিআইও/সিটিও রাজেশ কারকেরা এবং ভারতে গুগ্ল ওয়ার্কস্পেস ও সার্কের প্রধান কপিল কপূর। তাঁরা ভারতে উচ্চশিক্ষার ভবিষ্যত, প্রযুক্তি এবং কী ভাবে গুগ্লের টুলগুলি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করবে সেই বিষয়ে আলোচনা করেন।
মেঘদূত রায়চৌধুরী বলেছেন, “আমাদের তরুণ উদ্ভাবকেরা গুগ্লের ক্যাম্পাসে এসে তাদের যুগান্তকারী অ্যাপের ধারণা যে ভাবে উপস্থাপন করেছে তা দেখে আমি অত্যন্ত গর্বিত। এই ধরনের উদ্ভাবনী অ্যাপ তৈরি করার ক্ষেত্রে তাদের গুগ্লের টুলস ব্যবহার, সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। এই অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের প্রতি তাদের ইচ্ছাকে বাড়িয়ে তুলবে এবং তারা ভবিষ্যতে যে অবিশ্বাস্য সাফল্য অর্জন করবে তা দেখার জন্য আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।”
একটি ইন্টারেক্টিভ সেশনে কপিল কপূর, আঁচল রাওয়াল, কেতন পারেখ এবং জসপ্রীত সিংহ নারান তাঁদের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন যাতে শিক্ষার্থীরা সমৃদ্ধ হয়। শিক্ষার্থীরা মেঘদূত রায়চৌধুরীর থেকেও প্রযুক্তি ও ব্যবসার জগৎ সম্পর্কে মূল্যবান জ্ঞান অর্জন করেন।
‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’ তার শিক্ষার্থীদের অত্যাধুনিক শিক্ষার সুযোগ প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা নিশ্চিত করে যে শিক্ষার্থীরা যেন সর্বদা জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে বিকশিত হয়।
এই প্রতিবেদনটি ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy