দেশ বিদেশে ছড়িয়ে থাকা অগণিত মোহনবাগান সমর্থকরা বিভোর এই গানে। আর হবে না-ই বা কেন? গত শনিবার ঘরের মাঠ যুবভারতীতে আইএসএল ফাইনালে বেঙ্গালুরু এফ সি-কে হারিয়ে আরও একবার ইতিহাসের পাতায় নাম তুলে ফেলল মোহনবাগান, একই মরশুমে আইএসএল শিল্ড জয়ের পর ঘরে নিয়ে এল আইএসএল কাপ। দ্বিমুকুট জয়ের আনন্দে তাই বাগান সমর্থকরা আত্মহারা। ট্রফি জয়ের ট্র্যাডিশনে বাকি ভারতীয় দলগুলির থেকে কেন মোহনবাগান কয়েকযোজন এগিয়ে তা আরও একবার প্রমান হয়ে গেল যখন চাপের মুহূর্তে ঠান্ডা মাথায় জেমি ম্যাকলারেনের গড়ানো শট জড়িয়ে গেল বেঙ্গালুরুর জালে।
মোহনবাগানের এই ঐতিহাসিক কৃতিত্বে উচ্ছ্বসিত তাদের এক দশকের পার্টনার ‘এসআরএমবি টিএমটি বার’, শুভেচ্ছা জানিয়েছে গঙ্গাপারের এই ক্লাবকে। তাদের তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞাপন যেন শতাব্দীপ্রাচীন এই প্রতিষ্ঠানের গৌরবময় ঐতিহ্য-কেই কুর্নিশ। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এসআরএমবি নিজেও প্রায় ৭০ বছরের পুরোনো ব্র্যান্ড, যাদের হাত ধরে বাংলায় ও সারা দেশে হয়েছে অসংখ্য স্বপ্নের নির্মাণ। সবুজ মেরুন স্বপ্নকে লালন করার কাজটিও তারা বছরভর সুনিপুণভাবে করে এসেছে - কখনও স্লোগান কনটেস্টের মাধ্যমে, কখনও ফ্যান ভিডিও পোস্ট করে, আবার কখনও প্রিয় প্লেয়ারদের মুখে উৎসবের শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়ে।
ময়দানের নববর্ষ বলতেই বাংলার ফুটবল সমর্থকদের মনে আসে যে চিরাচরিত রীতি তা হল বারপুজো - যে দিন প্লেয়ার, সমর্থক ও কর্মকর্তারা একযোগে সাফল্যের জন্য সংকল্পবদ্ধ হয়। এবার বাংলা নববর্ষের প্রাক্কালে মোহনবাগানের আইএসএল ডবল যেন প্লেয়ারদের তরফ থেকে সমর্থকদের নতুন বছরের আগাম উপহার, দিকে দিকে তাই মিষ্টিমুখের উৎসব। এই আবহে SRMB-র তরফে বানানো নববর্ষের বিজ্ঞাপনেও বাংলার নানা জেলার মিষ্টিকথা। সবমিলিয়ে বলা চলে মোহনবাগান ও এসআরএমবি-এর হাত ধরে এখন বাংলা জুড়ে ট্র্যাডিশনের জয়গান চলছে।এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘এসআরএমবি’-র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।